Bangla News Live http://news.banglanewslive.com/ All Bangla Newspaper Rss Feed http://news.banglanewslive.com/ কাপ জিতেই ছাড়ব, জন্মদিনে শপথ মেসির http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3796 বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত জয়ের মুখ দেখেনি তাঁর দল আর্জেন্টিনা। এ রকম কঠিন পরিস্থিতিতেই রবিবার ৩১তম জন্মদিন পালিত হল লিয়োনেল মেসির। জন্মদিনে মেসিও জানিয়ে দিলেন, বিশ্বকাপ না পাওয়া পর্যন্ত হাল ছাড়বেন না তিনি। তাঁর কথায়, lsquo;lsquo;বিশ্বকাপ না পাওয়া পর্যন্ত অবসর নয়।rsquo;rsquo; জন্মদিনের সকালে অনুশীলন ছিল আর্জেন্টিনা দলের। মেসি অনুশীলনে নামতেই এগিয়ে গিয়ে তাঁকে শুভেচ্ছা জানান, দলের কোচ হর্হে সাম্পাওলি। দলের অধিনায়ককে শুভেচ্ছা জানিয়ে যান সের্খিয়ো আগুয়েরো, পাওলো দিবালা-রাও। তার আগেই মেসির জন্য ইনস্টাগ্রামে শুভেচ্ছা জানিয়ে দিয়েছিলেন স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো। ইনস্টাগ্রামে তাঁদের পরিবারের একাধিক ছবি পোস্ট করে মেসি-পত্নী লেখেন, lsquo;শুভ জন্মদিন। আমরা সবাই তোমাকে ভালবাসি।nbsp; বিশ্বের সব চেয়ে সুখী মহিলা হয়েছি তোমাকে পাশে পেয়েই। খুব আনন্দে থাকো।rsquo; শুধু নিজের স্ত্রী বা আর্জেন্টিনা দল থেকেই নয়, জন্মদিনে মেসিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ক্লাব ফুটবলে তাঁর সতীর্থ প্রতিদ্বন্দ্বীরাও। বার্সেলোনায় লিয়োর অন্যতম প্রিয় বন্ধু উরুগুয়ের লুইস সুয়ারেস সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, lsquo;lsquo;শুভ ৩১তম জন্মদিন। আনন্দ করো। বন্ধু, সব সময় তোমাকে সমর্থন করি। ভাল থেকো।rsquo;rsquo; মেসিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, একদা বার্সেলোনায় তাঁর ব্রাজিলীয় সতীর্থ নেমার দ্য সিলভা স্যান্টোসও (জুনিয়র)। এরই মাঝে মেসির জন্মদিনে তাঁর উচ্চতার ও মাপের চকলেট ভাস্কর্য বানিয়ে চমক দিয়েছেন রুশ রেস্তরাঁর কর্মীরা। যা হুবহু দেখতে মেসির মতোই। ওজন ৬০ কেজি। নেপথ্যে মস্কো থেকে ৫০ কিমি দূরের শহর ব্রনিৎসির আলতুফিয়েভো কন্zwnj;ফেকশনারির পাঁচ কর্মী। এই শহরেই বিশ্বকাপের মূল শিবির করেছে আর্জেন্টিনা। প্রধান শেফ্ দারিয়া মালকিনা বলছেন, lsquo;lsquo;বিশ্বকাপের সময় মেসির জন্মদিন। আর তখন তিনি এই শহরেই থাকবেন জেনেই এই পরিকল্পনা। মেসির প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা হয়েছে। মেসির জন্মদিনে আমাদের উপহার চকলেট মেসিrsquo;। এই উপহার পাওয়ার পরে মেসির প্রতিক্রিয়া কী, তা অবশ্য জানা যায়নি এ দিন। তিনি এখন মরিয়া শেষ ম্যাচে নাইজিরিয়াকে হারিয়ে দলকে শেষ-ষোলোয় নিয়ে যেতে। গ্রুপে দুrsquo;ম্যাচে আর্জেন্টিনা এক পয়েন্ট পেলেও এখনও বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নভঙ্গ হয়নি এলএম টেনের। তাঁর কথায়, lsquo;lsquo;বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনা ও আমার কাছে একটা বিশেষ প্রাপ্তি। বিশ্বকাপ হাতে তুলছি এই স্বপ্ন এখনও দেখি। দেশকে বিশ্বকাপ দিতে না-পারা পর্যন্ত অবসর নিতে চাই না।rsquo;rsquo; খবর - আনন্দবাজার পত্রিকা প্রাথমিকে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জুলাইয়ে, থাকছে ৬০% নারী কোটা http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3795 প্রাথমিকে ৬০ শতাংশ নারী কোটা বহাল রেখেই জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ১০ থেকে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। সম্প্রতি সংস্থাটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক রমজান আলী গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি জানান, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে নতুন নীতিমালা করার যে আলোচনা চলছে, এবারের নিয়োগে সেটি প্রযোজ্য হবে না। আগের নীতিমালার আলোকেই হবে এই নিয়োগ। অর্থাৎ ৬০ শতাংশ নারী কোটা এবং মেয়েদের জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা এইচএসসি পাসই থাকছে। তিনি বলেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন নীতিমালাটি এখনও চূড়ান্ত নয়। এটি জনপ্রশাসনে যাবে। সেখান থেকে সচিব কমিটিতে যাবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। এতে কিছু সময়তো লাগবেই। কারণ এটা বড় সিদ্ধান্তের বিষয়। ফলে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে ওইটা নাও পড়তে পারে। ডিপিই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৪ সালের স্থগিত হওয়া ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমও চলছে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষ করা হবে। এ নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান অবস্থায় রাজস্ব খাতে নতুন করে আরও ১০ থেকে ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। পর্যায়ক্রমে আমরা আরও শিক্ষক নিয়োগ দেব। পাশাপাশি চার বছর আগে মামলায় আটকে যাওয়া ১০ হাজার জনকে নিয়োগের প্রক্রিয়াও চলছে বলে জানান তিনি। সারাদেশে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৪ হাজার ৮২০টি। এর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই। ২০ হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য। এসব পদ পূরণে রাজস্ব খাতে নতুন করে ১০ থেকে ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ মে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে ৩৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দেয় সরকার। এই প্রকল্পের আওতায় আগামী পাঁচ বছরে দেড় লাখের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। এরই ধারাবাহিকতায় চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির (পিইডিপি-৪) অনুমোদন দেয় একনেক। এই প্রকল্পের আওতায় প্রথম ধাপের শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে জুলাই মাসে। ঝালকাঠিতে সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ধ্রুবতারা’র দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠান http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3794 ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃঝালকাঠিতে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ধ্রুবতারা ঝালকাঠি জেলা শাখারউদ্যোগে দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকালে কোর্ট রোডস্থ একটি রেস্টুরেন্টেসংগঠনের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লবের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু, ঝালকাঠি রিপোর্টার্সইউনিটি সভাপতি মোঃ বাদল হাওলাদার,সংগঠনেরসহসভাপতি মোঃ মাসুদ মধু,কামরুজ্জামান বাবু,সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুবেল খান,অর্থ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান(প্রধান শিক্ষক),সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রাজু খান,প্রচার সম্পাদক মোঃ শাকিল হাওলাদার রনি,প্রজেক্ট সেক্রেটারী মোঃ সাব্বির,শিক্ষা ও সাংস্কৃতিকসম্পাদক মোঃ তরিকুল ইসলাম, সদস্য প্রকৌশলী মোঃ সোহেল রানা,মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান,মাহিদুর ইসলাম রাব্বি, মোঃ টিটু খান,আঃ কাইয়ূম,মোঃ জাকির হোসেন,আবু সুফিয়ান প্রমুখ। ঝিনাইদহে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3793 ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ঝিনাইদহে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সেমিনারের আয়োজন করে জেলা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বাকাহীদ হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আছাদুজ্জামান, সনাকের সহ-সভাপতি সুরাইয় পারভীন মলি, চেম্বার অব কমার্স ইন্ড্রাস্ট্রিজ এর সাবেক সভাপতি মীর নাসির উদ্দিন, মানবাধিকার কর্মী আমিনুর রহমান টুকু, মাহমুদুল ইসলাম ফোটন, বতর্মান সহ-সভাপতি নাসিম উদ্দিন, ওয়েল ফেয়ার এফোর্টস এর পরিচালক শরিফা খাতুন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর এর সহকারী পরিচালক সুচন্দন মন্ডল। অনুষ্ঠানে বক্তারা, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়াতে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। জাহিদুর রহমান তারেক, ঝিনাইদহ nbsp; দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3792 দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় অব্যাহত থাকতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা জানিয়েছে।পূর্বভাসে বলা হয়, চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, মযমনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়া এবং বিজলী চমকানোসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরণের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও ঢাকা বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরণের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।পূর্বভাসে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা বিভাগে বিস্তার লাভ করছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আরও অগ্রসর হওয়ার অবস্থা অনুকূলে রয়েছে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিহার এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে, এর একটি বর্ধিতাংশ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল শতকরা ৯৩ ভাগ।আজ শুক্রবার ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে এবং আগামীকাল শনিবার সূর্যোদয় হবে ভোর ৫টা ১০ মিনিটে। ফাঁটা পায়ের যত্নে কিছু পরামর্শ !! http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3791 গোড়ালি ফাটার ফলে শুধু যে সৌন্দর্য নষ্ট হয় তা নয় পাশাপাশি পায়ে ব্যথাও হতে পারে। তাই শুরুতেই যত্ন নেওয়া উচিত।সাধারণত পায়ের ত্বকে আর্দ্রতা কমে যাওয়ার কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। তাই রাতে ভালোভাবে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে তবেই ঘুমানো উচিত। আকাঙ্ক্ষাrsquo;স গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডয়ের কর্ণধার ও রূপবিশেষজ্ঞ জুলিয়া আজাদ পা ফাটার কিছু কারণ উল্লেখ করেন।তিনি জানান, বেশি হাঁটাহাঁটি করলে, দীর্ঘসময় ধুলা ও ময়লার মধ্যে কাজ করলে, আবহাওয়ার পরিবর্তনে, ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের অভাবে পা ফাটা সমস্যা হতে পারে।তাছাড়া শরীরের বাড়তি ওজনের সব ভার পায়ের ওপরেই পড়ে। এক্ষেত্রেও গোড়ালি ফেটে যেতে পারে। এই প্রতিবেদনে ঘরোয়াভাবে কিছু সাধারণ উপায়ে পা ফাটা সমস্যার সমাধানের উপায় উল্লেখ করা হল। ndash; রাতে ঘুমানোর আগে ভালোভাবে পা ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর পা মুছে ভালোভাবে কোনো তেল মালিশ করে নিতে হবে। বিশেষভাবে পায়ের ফাটা অংশে। এরপর একটি মোটা মোজা পরে ঘুমাতে হবে। এতে সারা রাত ত্বক তেল শুষে নেবে এবং ত্বক নরম থাকবে। ndash; একটি পাকাকলা ভালোভাবে চটকে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এবার পেস্ট করা পাকাকলা পায়ের ফাটা অংশে মাখিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। ndash; গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পা ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এরপর একটি লোফা নিয়ে হালকাভাবে পা ঘষে নিতে হবে। এতে পায়ের মৃত কোষগুলো উঠে যাবে। ndash; পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে ১ চা-চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পায়ের ফাটা অংশে মালিশ করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত ত্বক পুরোপুরি মিশ্রণটি শুষে নিচ্ছে। এরপর মোটা মোজা পরে সারা রাত রাখতে হবে। ndash; গ্লিসারিন এবং গোলাপ জল মিশিয়ে পায়ে মালিশ করলেও পা ফাটা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।শুধু শীতের আবহাওয়ার জন্য নয়, শরীরে ভিটামিন, মিনারেল, জিঙ্ক, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইত্যাদি পুষ্টির অভাবের কারণেও পা ফাটতে পারে। তাই খেয়াল রাখতে হবে যেন নিয়মিত খাবারের তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ উপাদান, ভিটামিন ই থাকে। তাই ভেজিটেবল অয়েল, সবুজ শাকসবজি, অপরিশোধিত আটার রুটি এবং সিরিয়াল, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার- দুধ, পনির, দই, মাংস, মাছ ইত্যাদি খাবার খেতে হবে। তাহলে শুধু পা নয়, শরীরের ত্বক এবং চুল পুষ্টি পাবে। তাছাড়া নিয়মিত পা পরিষ্কার রাখতে হবে এবং পায়ের মৃত কোষ দূর করতে স্ক্রাবিং এবং এক্সফলিয়েট করতে হবে। পা পরিষ্কারের পর অবশ্যই ভালোভাবে ময়েশ্চারাইজ করতে হবে। তাছাড়া পা খোলা রাখা বা খালি পায়ে হাঁটা এড়িয়ে চলতে হবে। সপ্তাহে একদিন অন্তত গরম পানিতে পা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। ডায়াবেটিস রোগীরা কি রোজা রাখতে পারবে? http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3790 হঠাত্ই ধরা পড়ল ডায়াবেটিস। সামনে রোজা। ভাবছেন, তাহলে কি রোজা রাখা যাবে না? সব দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলে ডায়াবেটিসের রোগীরা এ সময় কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলবেন। পবিত্র রমজানে স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তিত হবে ওষুধ বা ইনসুলিনের সময়সূচি ও মাত্রা। ডায়াবেটিস রোগীরা কি রোজা রাখবেন? এ সময় ক্যালরি এবং ওষুধের মধ্যে অসামঞ্জস্য দেখা দিতে পারে।তাই রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাত্ কমে বা বেড়ে যেতে পারে। এ জন্য রমজান মাসে রোজা রাখার জন্য ডায়াবেটিসের রোগীদের দরকার প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ। এ সময় খাদ্য গ্রহণ, ব্যায়াম ও ওষুধের পরিবর্তন বিষয়ে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন ও আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। এর ওপর ভিত্তি করে প্রত্যেক রোগী তাঁর রক্তে শর্করার পরিমাণ, ডায়াবেটিসজনিত জটিলতার মাত্রা ইত্যাদি বিবেচনা করে নতুন নিয়মসূচির জন্য আগে থেকেই পরামর্শ করে নেবেন। প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রোজায় ডায়াবেটিসের রোগীরা কী করবেন প্রথম প্রস্তুতি হিসেবে জেনে নেওয়া উচিত যে আপনার শরীর রোজা রাখার জন্য উপযুক্ত কি না। যদি শর্করার মাত্রা খুবই অনিয়ন্ত্রিত থাকে, অর্থাত্ গত তিন মাসের মধ্যে মারাত্মক শর্করাস্বল্পতা বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া, শর্করার মারাত্মক আধিক্য বা কিটোঅ্যাসিডোসিস, হাইপার অসমোলার কোমা হওয়ার ইতিহাস থাকে, কিংবা শর্করাস্বল্পতার উপসর্গ সহজে টের পান না, তাহলে রোজা রাখা ঠিক নয়। ডায়াবেটিস ছাড়াও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা যেমন হূদেরাগ, কিডনি ও যকৃতের সমস্যা, সংক্রমণ ইত্যাদিতে আক্রান্ত হন, তবে আপনার রোজা না রাখাই উচিত। এই তালিকায় টাইপ ১ ডায়াবেটিস, গর্ভবতী ডায়াবেটিস রোগী ও যাঁরা ডায়ালাইসিস নিচ্ছেন, তাঁরাও পড়বেন। অন্যদের মধ্যে যাঁরা কেবল খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমেই শর্করা নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন বা মেটফরমিন, ডিপিপি ৪ ইনহিবিটর বা গ্লিটাজন শ্রেণীর ওষুধ খান, তাঁরা বেশ নিরাপদ। আর যাঁরা ইনসুলিন বা সালফোনিলইউরিয়া ওষুধ ব্যবহার করেন, তাঁদের কিছুটা ঝুঁকি আছে। তাঁদের অবশ্যই নতুন করে ওষুধের মাত্রা ও সময় জেনে নিতে হবে। lsquo;ডায়াবেটিস দুই ধরনের নয়, বাস্তবে পাঁচ ধরনের রোগ !! খাবার ও ব্যায়াম রমজান মাসে আপনার ক্যালরির চাহিদা আগের মতোই থাকবে। কেবল খাদ্য উপাদান ও সময় পরিবর্তিত হতে পারে। এ সময় পানিশূন্যতার বিষয়ে সতর্ক থাকুন। সন্ধ্যার পর পর্যাপ্ত পানি, লেবুপানি, ডাবের পানি ও অন্যান্য চিনিবিহীন পানীয় গ্রহণ করে দৈনিক পানির চাহিদা পূরণ করতে হবে। ইফতারে একসঙ্গে অনেক না খেয়ে ধাপে ধাপে ভাগ করে খাবার খান। এতে হঠাত্ রক্তে শর্করা বাড়ার প্রবণতা কম হবে। সহজ শর্করা যেমন শরবত, মিষ্টি, জিলাপি ইত্যাদির পরিবর্তে জটিল শর্করা যেমন গম, চাল, ভুট্টা ও ডালের তৈরি খাবার বেছে নিন। প্রচুর তেল ও চর্বিযুক্ত ভাজা-পোড়া খাবার যেমন সমুচা, শিঙাড়া, কাবাব ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন। এর পরিবর্তে আঁশযুক্ত খাবার যেমন কাঁচা ছোলা, কম তেল দিয়ে ছোলা ভাজা বা ছোলা, মটর বা ডাবরি তৈরি খাবার, চটপটি, চিড়া-দই, মুড়ি ও সালাদ খেতে পারেন। ইফতারে বা তার পর একটি বা দুটি ফল খেতে পারেন। সেহির অবশ্যই খেতে হবে এবং তা যথাসম্ভব দেরি করে খাবেন। সেহিরতে জটিল শর্করা বেশি রাখবেন। রোজা রেখে দিনের বেলায় ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটি না করাই ভালো। এই নিয়মগুলি মানলে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে, দূরে থাকবে ডায়াবেটিস এবং হার্টের রোগ রোজায় ওষুধ ও ইনসুলিন রোজায় খাবারের সময়সূচি পরিবর্তনের সঙ্গে ওষুধ এবং ইনসুলিনের সময় ও মাত্রা অবশ্যই পরিবর্তিত হবে। সহজভাবে সকালের ওষুধ বা ইনসুলিন পূর্ণ মাত্রায় সন্ধ্যাবেলা ও রাতের ওষুধ বা ইনসুলিন অর্ধেক মাত্রায় শেষ রাতে ব্যবহার করা হয়। তবে এটি রক্তে শর্করার পরিমাণের ওপর অনেকটাই নির্ভর করবে। তাই নিজে নিজে পরিবর্তন না করে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। রক্তে শর্করাস্বল্পতার আশঙ্কা থাকলে দীর্ঘমেয়াদি সালফোনিল ইউরিয়ার পরিবর্তে স্বল্পমাত্রার অন্য ওষুধ ও সাধারণ ইনসুলিনের পরিবর্তে আধুনিক অ্যানালগ ইনসুলিন ব্যবহার করতে পারেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যা আবিষ্কার করল জিন বিজ্ঞানী আবেদ চৌধুরীর ! বিপদকে চিনে নিন গবেষণায় দেখা গেছে, রমজান মাসে টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগীর রক্তে শর্করাস্বল্পতার ঝুঁকি প্রায় ৪ দশমিক ৭ ও ৭ দশমিক ৫ গুণ এবং শর্করার আধিক্যের ঝুঁকি ৩ ও ৫ গুণ বেড়ে যায়। রমজান মাসে গ্লুকোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে রক্তে শর্করা মাপলে রোজা ভাঙে না, তা ইসলামি চিন্তাবিদেরা আগেই রায় দিয়েছেন। তাই বিপদ এড়াতে দিনের বিভিন্ন সময় রক্তে শর্করা মাপুন। যদি দুপুর ১২টার আগেই বা দিনের যেকোনো সময় রক্তে শর্করা ৪ মিলিমোলের নিচে বা ১৬ দশমিক ৭ মিলিমোলের ওপরে থাকে, তবে বিপদ হতে পারে। তখন রোজা না রাখাই ভালো। ওজন কমাবে কালো জিরা http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3789 বাড়তি ওজন শুধু আপনার দৈহিক সৌন্দর্যকেই নষ্ট করে না বরং বিভিন্ন রোগের আশঙ্কাকেও বাড়িয়ে দেয়। তাই নিজেকে সুন্দর ও ফিট রাখতে সব সময়ইর ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় নানা পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে ওজন কমানোর নতুন একটি পদ্ধতি নিয়ে এসেছেন। তারা বলছেন, দই-কালোজিরার মিশ্রণ নিয়মিত খেলে এক মাসে ১৫ কেজির মতো ওজন কমবে।nbsp;মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের প্রকাশ করা সমীক্ষা-রিপোর্ট অনুযায়ী, ৪৪ জন মেদযুক্ত মানুষের ওপর এই মিশ্রণের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন যদি দই-কালোজিরার এই মিশ্রণ খাওয়া যায় তাহলে এক মাসে অন্তত ১৫ কেজি ওজন কমানো সম্ভব।nbsp;এটি একদমই ঘরোয়া পদ্ধতি। বেশি খাটতে হবে না। রান্নাঘরে থাকা জিনিস দিয়েই দ্রুত কাজ সারা যাবে। একটি পাত্রে এক চা চামচ কালোজিরাগুঁড়ো আর এক গ্লাস পাতলা টক দই ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে রাতে শোওয়ার আগে খেতে হবে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, এই মিশ্রণ শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে কমে যায় মেদের পরিমাণ এবং দ্রুত হ্রাস পায় শরীরের ওজন। হলুদ দাঁতের সমস্যা সমাধান করুন নিমিষেই http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3788 দাঁতের হলদেটেভাব নিয়ে আর অস্বস্তিতে পড়তে হবে না। হলুদ দাঁত সাদা করতে এবার ঘরে রাখুন কলা।কোনো রকম মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট ছাড়াই ভেষজ উপায়ে মুক্তার মতো ঝলমলে সাদা দাঁত পেতে কলার জুড়ি মেলা ভার।nbsp;চিকিৎসকরা বলছেন, কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ দাঁতের হলুদ ভাব দূর করে ফিরিয়ে দেবে দাঁতের জৌলুস।nbsp;চিকিৎসকদের পরমার্শ অনুযায়ী, দিনে নিয়ম করে কলার টুকরো দাঁতে ঘষে, ১০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করে মুখ কুলকুচি করে নিন। আপনি নিজের চোখেই ফারাকটা দেখতে পাবেন।nbsp; এছাড়াও দাঁতের হলুদভাব দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন ঘরোয়া টোটকাও। বেকিং সোডার মতোই হলুদও ঝকঝকে দাঁতের চাবিকাঠি হতে পারে, যদি তা সঠিক পদ্ধতি মেনে ব্যবহার করা যায়।nbsp;হলুদে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটরিয়াল ক্ষমতা। পরিমাণ মতো হলুদের সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে ব্রাশ করলে দাঁতের হলুদভাব কাটবে, মতো বিশেষজ্ঞদের। কিশিমিশের পানি খেলে যে উপকার পাবেন http://news.banglanewslive.com/detailsnews.php?news_id=3787 কিশমিশের পানি ndash; রক্তস্বল্পতায় কিশমিশ যে উপকারী, সেটা অনেকেই জানেন। কারণ, কিশমিশ শরীরে নতুন রক্ত তৈরি করে। কিন্তু, এটা জানা আছে কি, আপনার লিভার বা যকৃত্ পরিষ্কার করতেও কিশমিশের জুরি নেই? হ্যাঁ, নিয়মিত কিশমিশের পানি লিভার সাফ হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিশমিশের পানি খেলে লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। যার দরুন শরীরের অভ্যন্তরে দ্রুত রক্ত পরিশোধন হতে থাকে।nbsp;অন্তত টানা চার দিন কিশমিশের পানি পান করলে, পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে। পেটের গন্ডগোল থাকবে না। সেইসঙ্গে ভরপুর এনার্জি পাবেন।nbsp;অনেক ডাক্তারও রোগীকে ওষুধের পাশাপাশি কিশমিশ প্রেসক্রাইব করেন। কারণ, কিশমিশ হার্টকে ভালো রাখে। সেইসঙ্গে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক যে কোলেস্টেরল রয়েছে, তা দূর করে। কিশমিশে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। কিশমিশ না-খেয়ে শুধু কিশমিশের পানি খেলেও সেই ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে ঢোকে। পানিতে ভেজানোর আর একটা কারণ শর্করার মাত্রা কমে।nbsp;রক্ত পরিষ্কার করতে কিডনির পাশাপাশি লিভারকেও ভালোভাবে কাজ করতে হবে। তাই লিভার ও কিডনির সমস্যা হলে, ক্ষতিকারক পদার্থ শরীরে জমতে শুরু করে আমাদের অসুস্থ করে তোলে। তাই লিভার ও কিডনিকে সবসময় চাঙ্গা রাখতে হবে। কিশমিশ ভেজানো পানি সেই কাজটাই ভালোভাবে করে। যার দরুণ হজমশক্তিও বাড়ে। যেভাবে কিশমিশের পানি তৈরি করবেনঃ ২ কাপ পানি (৪০০ এমএল) ও ১৫০ গ্রাম কিশমিশ লাগবে। কী ধরনের কিশমিশ কিনছেন, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। খুব চকচক করছে, এমন কিশমিশ কিনবেন না। তাতে কেমিক্যাল মেশানো থাকে। চেষ্টা করুন গাঢ় রঙের কিশমিশ কিনতে। তা-ও এমন কিশমিশ নিতে হবে, যা খুব শক্তও না আবার একদম নরম তুলতুলেও না। কিশমিশগুলোকে ভালো করে কয়েক বার ধুয়ে নিন। এরপর একটি পাত্রে দু-কাপ পানি দিয়ে রাতভর কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে কিশমিশ ছেকে নিয়ে, সেই পানিটা হালকা গরম করে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট অন্য কিছু খাবেন না।