বিয়ের শাড়ির ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে
যদি উচ্চতা কম হয় তাহলে বেছে নিন সরু পাড় বা পাড় ছাড়া শাড়ি। উচ্চতা ভালো হলে চওড়া পাড়ের শাড়ি পরুন।আপনার গড়ন হালকা শুকনো হলে ভারি শাড়ি বেছে নিন। শাড়িটি হতে পারে টিস্যু বা মসলিনের আর ভারি কাজের।ভারি গড়নের হলে বেছে নিন সফট ম্যাটেরিয়ালের গাঢ় রঙের শাড়ি। যেমন শিফন বা জর্জেট। গায়ের রঙ শ্যামলা বা কালো হয় তবে একটু গাঢ় রঙের শাড়ি বেছে নিন। যেমন ব্লাড রেড, গাঢ় নীল বা গোলাপি। পেঁয়াজ বা বেগুনি রঙের শাড়ি মানিয়ে যাবে সবাইকে।
কোথায় পাবেন, কেমন দামে
মনের মত বউ সাজাতে কে না চায় নিজেকে? তবে পছন্দের শাড়িটি কোথা থেকে কিনবেন তা নিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ে যান অনেকে। তাদের ক্ষেত্রে মিরপুর অরিজিলান ১০ এর বেনারসি পল্লীতে আছে অসংখ্য শাড়ির দোকান। এখানে দেশি-বিদেশি নানা রকমের ও বাজেটের শাড়ি পাবেন। এছাড়াও মনে রেখো, প্রিয়, জ্যোতি, কুমুদিনি বিয়ের শাড়ির জন্য বিখ্যাত। বেইলি রোডের নাটক পাড়া তো আছেই। আড়ং, বিবিয়ানা, ড্রেসিডেল, মায়াসির দেশিয় কাতান জামদানি শাড়ির জন্য বিখ্যাত। ইন্ডিয়ান জমকাল শাড়ি চাইলে আর বাজেট ভালো হলে চলে যান জারা, নাবিলা বা ভাসাবিতে।
দাম-দর
-বেনারসি শাড়ি ১০০০০-২৫০০০ টাকা
-কাতান ১০০০০-৩৫০০০ টাকা
-জামদানি ৫০০০-২৫০০০ টাকা
-মসলিন ও টিস্যু কাপড়ের ভারী কাজের শাড়ি গুলো ২০০০০-১ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
ডিজাইন ও দোকান ভেদে শাড়ির দাম ভিন্ন হতে পারে।