উপকরণ - মুরগী ২টা (১টা ৪পিছ করে), পেয়াজ বাটা ৩ কাপ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, বাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ, জিরা বাটা ২ টেবিল চামচ, পেস্তা দানা বাটা ২ টেবিল চামচ, জায়ফল-জয়ত্রী বাটা ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ বাটা ২ টেবিল চামচ, গোলাপ জল ২ টেবিল চামচ, কেওড়া জল ১/৪ কাপ, গুড়া মরিচ ১ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া ২ চা চামচ, টক দই ১/২ কাপ, দারচিনি, লং, এলাচ, কালো গোলমরিচ ৪টি করে, লবণ পরিমাণ মতো, তেল ১ কাপ, ঘি ১০ গ্রাম, আলু বোখারা এবং কিসমিস পরিমাণমত, চিনি ১ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী - প্রথমে একটা মুরগী ৪ পিছ করে কেটে নিয়ে পানিতে ভালো ভাবে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এইবার মুরগির সাথে একটু আদা বাটা, রসুন বাটা, টক দই, দিয়ে মাখিয়ে বা ম্যারিনেড করে নিতে হবে। এবং ১/২ ঘন্টা বা ৩০ মিনিট ফ্রিজে রেখে নিতে হবে। পরে মুরগীতে লবণ মিশিয়ে গরম তেলে হালকা বাদামি করে ভেজে নিতে হবে (ভাঁজা যেন বেশি কড়া না হয়ে যায়)। মুরগী ভাজার পর ওই তেলে প্রথমে পেঁয়াজ বাটা ভালোকরে ভেঁজে নিতে হবে। পেয়াজের রং বাদামী রং হওয়ার পর আদা, রসুন, বাদাম বাটা, পেস্তাদানা বাটা, জায়ফল-জয়ত্রী বাটা, কাচাঁ মরিচ বাটা, গোলাপজল, কেওড়াজল এবং টক দই দিয়ে অল্পতাপে ভাঁজতে হবে বা কষিয়ে নিতে হবে। যখন মসলার কাঁচা গন্ধ চলে যাবে তখন মসলার মধ্যে ভাঁজা মুরগী ও লবণ, চিনি ঢেলে দিয়ে কিছুক্ষণ তাপ দেওয়ার পর অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে দমে দিতে হবে। যখন মুরগী নরম হয়ে আসবে তখন আলু বোখারা ও কিসমিস দিয়ে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।