এইমাত্র পাওয়া

  • কাপ জিতেই ছাড়ব, জন্মদিনে শপথ মেসির
  • প্রাথমিকে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জুলাইয়ে, থাকছে ৬০% নারী কোটা
  • ঝালকাঠিতে সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ধ্রুবতারা’র দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠান
  • ঝিনাইদহে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
  • দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে
  • ফাঁটা পায়ের যত্নে কিছু পরামর্শ !!
  • ডায়াবেটিস রোগীরা কি রোজা রাখতে পারবে?
  • ওজন কমাবে কালো জিরা
  • হলুদ দাঁতের সমস্যা সমাধান করুন নিমিষেই
  • কিশিমিশের পানি খেলে যে উপকার পাবেন
Updated

খবর লাইভ

যে খাবার খেলে আপনার বাচ্চার রং ফর্সা হবে

06 July 2017 13:14:06 PM 162013908 ভোট:5/5 1 Comments
Star ActiveStar ActiveStar ActiveStar ActiveStar Active
যে খাবার খেলে আপনার বাচ্চার রং ফর্সা হবে

১। জাফরান দুধ

অনেক মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেয়া দুধ পান করে থাকেন। মনে করা হয় জাফরান গর্ভের শিশুর গায়ের রঙ ফর্সা করে।

২। নারিকেল

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা শাঁস গর্ভের শিশুর বর্ণ ফর্সা করে। তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারিকেল খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। খেতে পারেন, তবে পরিমিত।

৩। দুধ

গর্ভবতী মহিলাদের দুধ পান করা অত্যাবশ্যকীয়। দুধ শিশুর শরীর গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। প্রচলিত ধারণা মোটে দুধও ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সহায়ক।

৪। ডিম

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় যে, যদি ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় তিনমাসে ডিমের সাদা অংশ গ্রহণ করা উচিৎ।তবে সত্য এই যে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত গোটা ডিম খাওয়া মায়ের জন্য খুব জরুরী। ডিমের অধিকাংশ পুষ্টি গুণ এর ক্সুমের মাঝেই থাকে। তাই কুসুম খাওয়া বাদ দেয়া চলবে না।

৫। চেরি ও বেরি জাতীয় ফল

চেরি ও বেরি জাতীয় ফলে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের ক্ষতি রোধ করে। তাই স্ট্রবেরি, ব্ল্যাক বেরি, ব্লু বেরি ইত্যাদি ফল খাওয়া হয় সুন্দর ত্বকের জন্য।

৬। টমেটো

টমেটোতে লাইকোপেন থাকে যা ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রে এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। বিশ্বাস করা হয় যে, গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হয়।

৭। কমলা

কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শিশুর শরীর গঠনের জন্য অপরিহার্য। গর্ভাবস্থায় কমলা খেলে শিশুর ত্বক ভালো হবে। শুধুমাত্র ত্বকের সৌন্দর্যই কোন মানুষের একান্ত আকাঙ্ক্ষিত বিষয় হতে পারে না। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত একটি সুস্থ্, মেধাবী ও স্বাভাবিক শিশুর জন্মের জন্য চেষ্টা করা। এজন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিজের জীবনাচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস থাকলে বর্জন করা উচিত। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, খুব বেশি ওজন হলে প্রি ম্যাচিউর বেবির জন্ম হয় যা বাচ্চার আইকিউ এর উপর প্রভাব ফেলে। নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে বাচ্চার ব্রেইন এর গঠন ও অন্যান্য অঙ্গের গঠনে সহায়তা করে। বিজ্ঞানীদের মতে গর্ভের শিশু শুনতে পায় এবং সেই অনুযায়ী সাড়া দেয়। গ র্ভের শিশুর সাথে কথাবলুন, গান করুন এবং ধর্মীয় বই ও বিখ্যাত মনীষীদের জীবনী পড়ুন।কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, গর্ভে থাকতে শিশু যে কণ্ঠস্বর শুনেছে জন্মের পর সেই কণ্ঠস্বর শুনলে শিশু শান্ত হয়।১। জাফরান দুধ অনেক মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেয়া দুধ পান করে থাকেন। মনে করা হয় জাফরান গর্ভের শিশুর গায়ের রঙ ফর্সা করে। ২। নারিকেল প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা শাঁস গর্ভের শিশুর বর্ণ ফর্সা করে। তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারিকেল খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। খেতে পারেন, তবে পরিমিত। ৩। দুধ গর্ভবতী মহিলাদের দুধ পান করা অত্যাবশ্যকীয়। দুধ শিশুর শরীর গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। প্রচলিত ধারণা মোটে দুধও ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সহায়ক। ৪। ডিম প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় যে, যদি ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় তিনমাসে ডিমের সাদা অংশ গ্রহণ করা উচিৎ।তবে সত্য এই যে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত গোটা ডিম খাওয়া মায়ের জন্য খুব জরুরী। ডিমের অধিকাংশ পুষ্টি গুণ এর ক্সুমের মাঝেই থাকে। তাই কুসুম খাওয়া বাদ দেয়া চলবে না। ৫। চেরি ও বেরি জাতীয় ফল চেরি ও বেরি জাতীয় ফলে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের ক্ষতি রোধ করে। তাই স্ট্রবেরি, ব্ল্যাক বেরি, ব্লু বেরি ইত্যাদি ফল খাওয়া হয় সুন্দর ত্বকের জন্য। ৬। টমেটো টমেটোতে লাইকোপেন থাকে যা ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রে এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। বিশ্বাস করা হয় যে, গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হয়। ৭। কমলা কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শিশুর শরীর গঠনের জন্য অপরিহার্য। গর্ভাবস্থায় কমলা খেলে শিশুর ত্বক ভালো হবে। শুধুমাত্র ত্বকের সৌন্দর্যই কোন মানুষের একান্ত আকাঙ্ক্ষিত বিষয় হতে পারে না। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত একটি সুস্থ্, মেধাবী ও স্বাভাবিক শিশুর জন্মের জন্য চেষ্টা করা। এজন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিজের জীবনাচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস থাকলে বর্জন করা উচিত। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, খুব বেশি ওজন হলে প্রি ম্যাচিউর বেবির জন্ম হয় যা বাচ্চার আইকিউ এর উপর প্রভাব ফেলে। নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে বাচ্চার ব্রেইন এর গঠন ও অন্যান্য অঙ্গের গঠনে সহায়তা করে। বিজ্ঞানীদের মতে গর্ভের শিশু শুনতে পায় এবং সেই অনুযায়ী সাড়া দেয়। গ র্ভের শিশুর সাথে কথাবলুন, গান করুন এবং ধর্মীয় বই ও বিখ্যাত মনীষীদের জীবনী পড়ুন।কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, গর্ভে থাকতে শিশু যে কণ্ঠস্বর শুনেছে জন্মের পর সেই কণ্ঠস্বর শুনলে শিশু শান্ত হয়।

Loading...
advertisement
সর্বশেষ সংবাদ
এ বিভাগের সর্বশেষ