৭২ ঘন্টার মধ্যে হলে একটাই যথেষ্ট, তবে খাওয়ার ৩০ মিনিট পর যদি বমি হয় তবে আরেকটি খেতে হবে।
ইমারজেন্সি পিলের ভালো-মন্দ
● আকস্মিক অঘটনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে খেলে বিপদের আশঙ্কা এসে ঠেকে তলানিতে।
● প্রচুর পরিমাণে প্রজেস্টেরন হরমোন থাকলেও কারও কারও ক্ষেত্রে সামান্য গা -বমি, মাথা ঝিমঝিম , ক্লান্তি, একটু মাথাব্যথা, পেট ফাঁপা, কখনও সখনও সামান্য ব্লিডিং ছাড়া আর কোনও সমস্যা হয় না।
● এই পিল খেলে পরের পিরিয়ডটা ক‘দিন পিছিয়ে যেতে পারে। পিল খাওয়ার পর মোটামুটি সন্তাহ তিনেকের মধ্যে পিরিয়ড হয়৷ তা নিয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই।
● নিয়মিত খেলে, অর্থাত্ এর অপব্যবহার হলে ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস, গলব্লাডারে পাথর বা ব্রেস্ট ক্যান্সারের ব্যাপারে একটু সজাগ থাকা দরকার।
ইমারজেন্সি পিল কখন খাবেন না
● কখনও হার্টঅ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়ে থাকলে।
● মাইগ্রেনের সঙ্গে নিউরোলজিকাল কিছু উপসর্গ থাকলে।
● জন্ডিস বা বড় ধরনের লিভারের অসুখ থাকলে।
● পেরিফেরাল ভ্যাসকুলার ডিজিজের রোগী।
● নিয়মিত গর্ভনিরোধক পদ্ধতির পরিবর্তে।