রোজ হেঁটে, খাওয়া কমিয়ে কিংবা ব্যায়াম করেও ভুঁড়িকে বশে আনা যাচ্ছে না। পেট আর তলপেটে চেপে বসা চর্বির এই পাহাড়কে বাগে আনতে অনেকেই অস্থির হয়ে ওঠেন। খোঁজেন চিকিৎসার পথ। তবে খুব সহজেই ভুঁড়িকে ত্যাগ করতে পারেন। বিশেষ একটি পানীয় প্রতিদিন মাত্র এক গ্লাস পান করলেই দেখবেন ভুঁড়ি ম্যাজিকের মতো বিদায় নিয়েছে।
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যে পরিমাণ রাসায়নিক উপাদান থাকে তা যে কারও শরীর খারাপের জন্য যথেষ্ট। এর সাথে থাকে বেহিসেবি জীবনযাত্রা। দুইয়ে মিলে শরীরের মেটাবলিজমের হার অনেক কমে যায়। ফলে শরীরে দেখা দেয় অবাঞ্ছিত মেদ। আর এই মেদ থেকে মুক্তি পেতে দরকার এক গ্লাস বিশেষ পানীয়।
প্রতি রাতে শোয়ার আগে এই পানীয় পান করলে মেদ ভুঁড়ি কমবেই। এমনকি নিয়ন্ত্রণে থাকবে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস। হৃদযন্ত্রও ভালো থাকবে। তবে জেনে নেয়া যাক কী সেই পানীয়!
উপরে বর্ণিত সব উপকরণ একসাথে ব্লেন্ডারে দিন। ব্লেন্ড হয়ে গেলে রসটুকু গ্লাসে ঢালুন। প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে এই রস একগ্লাস পান করুন। আর কদিনের মধ্যেই ফল পান হাতেনাতে।
পার্সলে হলো ‘মৌরি’ বা মিষ্টি সজ বা গোয়ামুরি। আমাদের দেশে শীতকাল ছাড়া দুটোর (ধনেপাতা আর পার্সলে পাতা দেখতে একই রকম) কোনোটাই চাষ করা হয় না বলে, বছরের অন্যান্য সময় এগুলো পাওয়া যায় না। তবে, শীতকালীন দেশগুলোতে এগুলো মোটামুটি সারা বছরই সহজলভ্য। সেইসব দেশে পার্সলে পাতা শুকনো (ড্রায়েড) অবস্থায়ও পাওয়া যায়। ধনেপাতার চেয়ে পার্সলে পাতার ফ্লেভার অনেক বেশি স্ট্রং। তাই, অনেকে পার্সলে পাতা বেশি ব্যবহার করে।