উপকরণ: হাঁস ২টি, নারকেলের দুধ ৬ কাপ, টক দই ১ কাপ, মিষ্টি দই সিকি কাপ, গরুর কাঁচা দুধ ১ কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, পেঁয়াজবাটা আধা কাপ, আদাবাটা ৪ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, জিরাবাটা ১ চা-চামচ, বাদামবাটা ২ টেবিল চামচ, পোস্তদানাবাটা ২ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া ৮ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, গোলমরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়া আধা চা-চামচ, দারচিনি ৬ টুকরা, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৬টি, তেজপাতা ৪টি, ঘি আধা কাপ, তেল পৌনে এক কাপ, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, বেরেস্তা আধা কাপ।
প্রণালি: হাঁস পরিষ্কার করে চামড়াসহ টুকরাগুলো ধুয়ে পানি ঝরিয়ে দুধ, হলুদ মাখিয়ে এক ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল ও ঘি গরম করে তাতে পেঁয়াজ বাদামি রঙে ভেজে সব বাটা মসলা দিয়ে কষিয়ে মাংস দিয়ে কষাতে হবে। লবণ, দারচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, তেজপাতা, মরিচ, গোলমরিচ, দই দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ৫ কাপ নারকেলের দুধ ও ২ কাপ গরম পানি দিয়ে ঢেকে রান্না করতে হবে। মাংস সেদ্ধ না হলে আরও পানি দিতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে ঝোল কমে গেলে এক কাপ নারকেলের দুধ, বেরেস্তা, গরম মসলার গুঁড়া, জায়ফল-জয়ত্রী গুঁড়া, কাঁচা মরিচ দিয়ে অল্প আঁচে কিছুক্ষণ রেখে তেলের ওপর এলে মালাই দিয়ে নামাতে হবে। হাঁসের মাংসের মালাইকারি ছিটরুটি, নানরুটি, পরোটা, ভাত অথবা ভুনা খিচুড়ির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।