আপনি আছেন » প্রচ্ছদ » খবর

শিশুর বয়স ৬ মাস হলে কি কি খাবার দেওয়া উচিত

পূর্ণ  ৬ মাস  বয়স থেকে মায়ের দুধের সংগে সংগে যে সমস্ত খাবার পরিপূরক হিসাবে শিশুর জন্য প্রযোজ্য সেসব খাবারের কিছু কিছু উল্লেখ করা হলোঃ

১.আলু সিদ্ধ ও ডাল চটকিয়ে

২. ডালে বা দুধে ভেজানো রুটি

৩. ফলের রস ও চটকানো ফল (দেশীয় ফল যেমন কলা, পেঁপে, কাঁঠাল, পেয়ারা, আম, আনারস ইত্যাদি)

৪. দুধের পায়েস বা দুধ দিয়ে রান্নাকরা সুজি

৫. নরম সিদ্ধ ডিম

৬ ভাত, মুড়ি, চিড়া, দুধ দিয়ে নরম করে মেখে

৭. শাক-সব্জি, চাল, ডাল ও তেল দিয়ে নরম খিচুড়ি রান্না করে

৮. টমেটো, মটরশুটি, ফুলকপি, সীম ও অন্যান্য শাকসব্জি ভাল করে সিদ্ধ করে চটকিয়ে

৯. পরিমাণে স্বাভাবিক খাবার। কিন্তু তাতে ঝালও মসলা কম হতে হবে

১০. এ সমস্ত খাবারের সাথে রান্না করা মাছও চটকিয়ে দেয়া যায়

১১. খাবারের সাথে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করতে হবে

 

সময়মত পরিপূরক খাবার না দিলে কি সমস্যা হতে পারে

 

সচরাচর জিজ্ঞাসা 

প্রশ্ন.১. কখন থেকে শিশুকে বাড়তি খাবার দিতে হবে?

উত্তর. শিশুর ৬ মাস বয়সের পর বুকের দুধের পাশাপাশি তাকে বাড়তি খাবার খাওয়াতে হবে।

 

প্রশ্ন.২.শিশুর বয়স পূর্ণ ৬ মাস হলে মায়ের দুধের সঙ্গে কোন খাবার গুলো পরিপূরক হিসেবে শিশুর জন্য প্রযোজ্য?

উত্তর. এসময় মায়ের দুধের সংগে সংগে যে সমস্ত খাবার পরিপূরক হিসাবে শিশুর জন্য প্রযোজ্য যেসব কিছু খাবার হলোঃ  

১.আলু সিদ্ধ ও ডাল চটকিয়ে

২. ডালে বা দুধে ভেজানো রুটি

৩. ফলের রস ও চটকানো ফল (দেশীয় ফল যেমন কলা, পেঁপে, কাঁঠাল, পেয়ারা, আম, আনারস ইত্যাদি)

৪. দুধের পায়েস বা দুধ দিয়ে রান্নাকরা সুজি

৫. নরম সিদ্ধ ডিম

৬ ভাত, মুড়ি, চিড়া, দুধ দিয়ে নরম করে মেখে

৭. শাক-সব্জি, চাল, ডাল ও তেল দিয়ে নরম খিচুড়ি রান্না করে

৮. টমেটো, মটরশুটি, ফুলকপি, সীম ও অন্যান্য শাকসব্জি ভাল করে সিদ্ধ করে চটকিয়ে

৯. পরিমাণে স্বাভাবিক খাবার। কিন্তু তাতে ঝালও মসলা কম হতে হবে

১০. এ সমস্ত খাবারের সাথে রান্না করা মাছও চটকিয়ে দেয়া যায়

১১. খাবারের সাথে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করতে হবে

 

প্রশ্ন.৩.সময়মত পরিপূরক খাবার না দিলে কি সমস্যা হতে পারে

উত্তর.