এইমাত্র পাওয়া

  • কাপ জিতেই ছাড়ব, জন্মদিনে শপথ মেসির
  • প্রাথমিকে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জুলাইয়ে, থাকছে ৬০% নারী কোটা
  • ঝালকাঠিতে সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ধ্রুবতারা’র দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠান
  • ঝিনাইদহে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
  • দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে
  • ফাঁটা পায়ের যত্নে কিছু পরামর্শ !!
  • ডায়াবেটিস রোগীরা কি রোজা রাখতে পারবে?
  • ওজন কমাবে কালো জিরা
  • হলুদ দাঁতের সমস্যা সমাধান করুন নিমিষেই
  • কিশিমিশের পানি খেলে যে উপকার পাবেন
Updated

খবর লাইভ

শুক্রাণু বৃদ্ধি করতে নিয়ম করে খেতে পারেন কিশমিশ

18 September 2016 12:09:30 AM 186611763 ভোট:5/5 1 Comments
Star ActiveStar ActiveStar ActiveStar ActiveStar Active
শুক্রাণু বৃদ্ধি করতে নিয়ম করে খেতে পারেন কিশমিশ

শুধু খেতে বা খাবারের বাড়তি সংযোজনে কিশমিশের কদর অনেক বেশি। বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার সাজাতে কিশমিশ চাই-ই। কিশমিশে রয়েছে স্বাস্থ্য উপকারী নানা গুণ। প্রতি ১০০ গ্রাম কিশমিশে পাবেন ২৯৯ কিলোক্যালরি শক্তি, কার্বোহাইড্রেট৭৯.১৮ গ্রাম, প্রোটিন ৩.০৭ গ্রাম, ফ্যাট ০.৪৬ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ৩.০৭ গ্রাম, ফোলেট ৫ মাইক্রোগ্রাম, নিয়াসিন ০.৭৬৬ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৭৪৯ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১.৮৮ মিলিগ্রাম, ম্যগনেসিয়াম ২৯৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১০১ মিলিগ্রাম। এসব উপাদান বয়ে আনে যেসব স্বাস্থ্যগুণ, জেনে নেব সে সম্পর্কে।

* রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যতে পারে। কিশমিশে থাকা প্রচুর পরিমাণে লৌহ উপাদান শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।

* বর্তমানে সময়ে অনেকে অস্টিওপরোসিস বা হাড়ের একধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। বোরন নামক খনিজ পদার্থের অভাবে এই রোগ হয়। কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ বোরন, যা অস্টিওপরোসিস রোগের শক্ত প্রতিরোধক।

* রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে, তাকে বলা হয়, এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিশমিশ রক্তের এসিডিটি কমায়।

* কিশমিশে থাকা খাদ্যআঁশ হজমে সহায়তা করে। খাদ্যআঁশ হজমে সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, নানা রকম জটিল অসুখের হাত থেকে বাঁচায়।

* খাবার খাওয়ার পর নিয়মিত দু’চারটা কিশমিশ খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

* নিয়মিত কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ বয়সে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব! কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ, এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

* কিশমিশে আছে এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান যা রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকে হ্রাস করতে সাহায্য করে। কিশমিশের দ্রবণীয় আশ, লিভার থেকে কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে।

* বোরণ নামক খনিজ পদার্থ হাত ও চোখের মধ্যে সমন্বয়কে বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। কিশমিশে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে বোরণ। তাই মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে দরকার নিয়মিত কিশমিশ খাওয়া।

* শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রেখে রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে।

* ওরাল হেলথের পক্ষে কিশমিশ বিশেষ উপকারী। এর ফাইট্রোনিউট্রিয়েন্ট ওরাল ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করে।

* নিয়মিত কিশমিশ খেলে শুক্রানু বৃদ্ধি পায়, যা উদ্যাম যৌনাকাঙ্ক্ষা মেটাতে দারুণ কার্যকরী ।

Loading...
advertisement
সর্বশেষ সংবাদ
এ বিভাগের সর্বশেষ