রিভিউ : এটা চুলের চিটচিটে ভাব দূর করে চুলকে স্বাস্থ্যজ্জল ও প্রানবন্ত করে।চুল সিল্কি ও সাইনি হবে। ত্বক ও চুলের যত্নে এ তেলের জুড়ি মেলা ভাড়। কারণ আমন্ড বা কাঠ বাদাম হচ্ছে ভিটামিন ও মিনারেলের অনেক ভালো উৎস, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই । আর আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ত্বক সুরক্ষায় ভিটামিন ই কতটা জরুরী। এই তেল সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।এই তেল অন্য সব আমন্ড থেকে আলাদা এ জন্য যে তেলটি স্বচ্ছ্ব ও পরিষ্কার এবং নন স্টিকি। বাজাজ আমন্ড ড্রপস, একটি নন-স্টিকি হেয়ার অয়েল, এতে আছে সাধারণ নারিকেল তেলের তুলনায় তিনশো % অতিরিক্ত ভিটামিন-E, যা শুধু চুলকে কালোই বানায়না, গোড়া থেকেও মজবুত করে...
কাঠ বাদাম তেল বা আমন্ড ওয়েলঃ
এই তেল কাঠ বাদামের তেলের চেয়ে আমন্ড অয়েল নামেই বেশি পরিচিত। ত্বক ও চুলের যত্নে এ তেলের জুড়ি মেলা ভাড়। কারণ আমন্ড বা কাঠ বাদাম হচ্ছে ভিটামিন ও মিনারেলের অনেক ভালো উৎস, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই । আর আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ত্বক সুরক্ষায় ভিটামিন ই কতটা জরুরী। এই তেল সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী। আমাদের দেশে যে সব ব্র্যান্ডের আমন্ড অয়েল সহজলভ্য সেগুলো হল –
ওয়েল’স, বাজাজ আমন্ড ড্রপস, নিহার, ডাবর
বাজাজ আমন্ড ড্রপসঃ
বাজাজ আমন্ড ড্রপস তেলটি মূলত চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটি ত্বকে ব্যবহার করা উচিত নয়। এটি ভারতে উৎপাদিত। তাই ৪২ রূপির হলেও আমাদের দেশে দাম একটু বেশি পড়ে যায়। ১০০ মিলি বাজাজ আমন্ড ড্রপস এর দাম ১৩০-১৮০ টাকা। যে কোন শপিং মল কিংবা সুপার শপ থেকে কিনতে পারবেন ওয়েল’স আমন্ড অয়েল। যেমন – বসুন্ধরা সিটি, আলমাস সুপার শপ, আগোরা, নন্দন, মীনা বাজার, গাউসিয়া এবং আরো অনেক মার্কেটে পাওয়া যাবে এই আমন্ড অয়েলটি।
<< << অনলাইনে অর্ডার করুন বাজাজ আমন্ড ড্রপস হেয়ার ওয়েল >> >>
উপকারিতাঃ
এতে আমন্ড ওয়েলের নিজস্ব ভিটামিন ই ছাড়াও আলাদা ভাবে ভিটামিন ই যোগ করা হয়েছে। এক বোতল অনেকদিন যায়। চুলের পরিপূর্ণ পুষ্টি যোগায়। দামের তুলনায় খুবই ভালো। এক্সট্রা ভিটামিন ই থাকায় চোখের পাপড়িতে ব্যবহার যোগ্য এবং পা্পড়ি ঘন ও মসৃণ করে।
অপকারিতাঃ
শুধু চুলে ব্যবহার করা যায়, ত্বকে নয়।
কাঁচের বোতল হওয়াতে আবারো আগের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। শ্যাম্পু করার সময় অনেক চুল পড়ে। মিনারেল অয়েল থাকে।