দুধ
দুধ চুলের জন্য খুবই পুষ্টিকর কন্ডিশনার। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের রুক্ষতা দূর হয়। এ ছাড়া নিস্তেজ ভাব কমায়, আর আস্তে আস্তে চুলের কোঁকড়ানো ভাব কমিয়ে আনে।
উপকরণ
দুধ ১ কাপ, পানি ১ কাপ, স্প্রে বোতল কয়েকটি।
কী করবেন
দুধ আর পানি, স্প্রে বোতলের ভেতরে ঢালুন। তারপর ঝাঁকিয়ে মিশিয়ে নিন। এরপর পুরো চুলে স্প্রে করুন। চুলে মিশ্রণটি দেওয়ার পর দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর মাইলড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নারিকেলের দুধ
নারিকেলের দুধ নারিকেল তেলের চেয়েও বেশি পুষ্টিকর, চুলের ভালো কন্ডিশনার। বিশেষ করে যাঁদের চুল অনেক লম্বা, রুক্ষ ও নিস্তেজ, তাঁদের জন্য উপকারী।
উপকরণ
নারিকেলের ঘন দুধ ১ কাপ।
কী করবেন
নারিকেলের ঘন দুধ পুরো চুলে লাগিয়ে দুই ঘণ্টা রেখে দিন। মাইলড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নারিকেলের দুধের সঙ্গে সামান্য লেবুর রস মেশালে তৈরি হয়ে যাবে নারিকেলের ক্রিম। শ্যাম্পুর পর এই ক্রিম কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করলে রুক্ষভাব থাকবে না।
কলা আর অলিভ অয়েল
কলা আর অলিভ অয়েল দুটিই চুলে শুষ্কতা কমায় আর পুষ্টি জোগায়। নিয়মিত ব্যবহারে কোঁকড়া চুলের কোঁকড়ানো ভাব কমায়।
উপকরণ
পাকা কলা ২টি, এক্সটা ভার্জিন অলিভ অয়েল ২ চা চামচ।
কী করবেন
বাটিতে কলা আর অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে
পুরো চুলে মিশ্রণটি লাগিয়ে রাখুন। তিন ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।
ক্যাস্টর অয়েল
ক্যাস্টর অয়েলও কোঁকড়া চুলকে সিল্কি আর সোজা করে।
উপকরণ
ক্যাস্টর অয়েল সিকি কাপ।
কী করবেন
ক্যাস্টর অয়েল হালকা গরম করে চুলে আর স্ক্যাল্পে লাগান। তিন ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজন বুঝে শ্যাম্পুও করতে পারেন।