# বলি রেখা দূর করে
চন্দন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের সমন্বয়ে গঠিত যা আপনার মুখের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এর বিরোধী প্রদাহজনক এজেন্ট আছে, যা বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। চন্দন একটি চমৎকার anti-aging উৎস হিসেবে পরিচিত।
# রোদে পোড়া দাগ দূর করে
রোদে পোড়া ভাব দূর করতে চন্দন বেশ উপকারী। শসার রস, চন্দনের গুঁড়ো, দই ও গোলাপ জল একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে রোদে পোড়া ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। এই ফেস প্যাক রোদে পোড়া ভাব কমাবে এবং রোদের পোড়ার কারণে ত্বক জ্বলা কমাবে।
# ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের জুড়ি নেই। মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগান। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে।
# ডার্ক সার্কেল দূর করে
আপনার যদি ডার্ক সার্কেল থাকে তাহলে অল্প পরিমাণ চন্দনের গুড়ার সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহের মধ্যে চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর হোয়ে যাবে।
# মুখের দাগ দূর করে
ডিমের কুসুম, মধু ও চন্দন গুঁড়া একসঙ্গে মিক্সড করে লাগালে মুখের দাগ দূর হয়। প্রতিদিন দুই চা চামচ চন্দনের গুঁড়ো ও গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাক মুখে লাগিয়ে নিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এভাবে প্রতিদিন রাখলে মুখের দাগ দূর হবে ও ত্বক উজ্জ্বল হবে।
# উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায়
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে ১চা চামচ সাদা চন্দন কাঠের পেস্ট নিয়ে, আধা কাপ দুধের সাথে ভালভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। আবার এই চন্দনযুক্ত দুধ খালিপেটে পান করুন। এরপর ৭-৮টি তুলসী পাতা চিবিয়ে নিন। কিছু সময়ের মধ্যেই রক্তচাপ কমে আসবে। ব্রঙ্কাইটিস রোগের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করলে উপকার পায়া যাবে