রোজাদারদের সুরক্ষায় এর আগে বেশকিছু খাবার দাবারের টিপস দেওয়া হয়ছিলো। আরও ছিলো বদলে যাওয়া খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে সুষ্ঠু জীবন যাপনের কৌশল। তবে সবকিছুই বরবাদ হয়ে যেতে পারে যদি শরীরচর্চার অভ্যেসটা চলে যায়। রমজানের জন্য শরীর চর্চায় মনযোগী হবেন না তা কি করে হয়। কিছু ছোটখাটো ব্যায়াম চালু রাখতেই পারেন রমজানে।
১. যেহেতু দিনশেষে আমরা অনেকেই প্রচুর ভাজাপোড়া বা কোলেস্টেরল সম্পন্ন খাবার খাই। তাই হাটা বা সাইক্লিং-এর মত হালকা ব্যায়ামগুলো করা যেতে পারে। এতে করে ক্যালরি বার্ন হয়।
২. স্ট্রেচিং করতে পারেন নিয়মিত। এতে করে শরীরে যথেষ্ট হালকা বোধ হবে। শরীরে অনেক বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়। স্ট্রেচিংয়ের ফলে দেহ নির্বিষকরণ সহজ হয়।
৩. ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামের দিকে নজর দেয়াটাই বেশি ভালো। যেমন: পুশ আপ, দড়ি লাফ, ফ্রি স্কেট করতে পারেন।
৪. ভার উত্তোলন, লম্বা দৌড়, স্টেপারের মতভারি ব্যায়াম করবেন না।
৫. ব্যায়ামের দৈর্ঘ্য হবে সর্বোচ্চ ২০ থেকে ৪০ মিনিট।
৬. সবচেয়ে গুরুত্ব সহকারে যা মনে রাখা প্রয়োজন তা হল উপবাস থাকাকালীন সময় ব্যায়াম না করা। সেহরির আগে ও ইফতারের পর কোনভাবেই শরিরচর্চা করবেন না। রাতের দিকেই ব্যায়াম সেরে ফেলতে পারেন।