প্রথমে সবগুলো উপকরন রুটির তাওয়ায় অল্প আচে টেলে নিন, যতক্ষন সবগুলো উপকরন ভেজে পরিমানে আধা হয়ে আসে।
এবার পানি ছাড়া ব্লেন্ডারে ব্লেণ্ড করে নিন, অথবা পাটায় পিষে নিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন চিংড়ি শুটকি ভর্তা ।
– রসুন ছিলে নিন, কাঁচামরিচেরর বোটা ছাড়িয়ে রাখুন।
– এবার তাওয়ায় কাচামরিচ ও রসুন ভালো করে টেলে নিন।
– এবার সব উপকরন একসাথে বেটে নিন।
– তৈরি আপনার কাঁচামরিচ ভর্তা ।
প্রথমে রুটির তাওয়া গরম করে তাতে সরষের তেল দিয়ে তাতে সবগুলো উপকরন দিয়ে খুব অল্প জ্বালে বেশ সময় নিয়ে টালতে হবে, ১৫-২০ মিনিট। টালা হয়ে এলে পাটায় পিষে অথবা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিলেই হয়ে গেল বরবটি ভর্তা।
২-৩ টি শুকনামরিচ, ৪-৫টি রসুন কোয়া থ্যাতো করা ও সরিষার তেল।
তিল্লি কিউব করে কেটে, ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। ভর্তার উপকরণ ছাড়া সব উপকরণ একসাথে মাখিয়ে অল্প পানি দিয়ে প্রেশার কুকারে চুলায় বসিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে ৬-৭টা সিটি বাজলে নামিয়ে নিন। প্রেশার কমে এলে ঢাকনা খুলে দিন। ঝোল থাকলে ঝোল শুকিয়ে নিন। নামিয়ে ঠান্ডা করে আস্ত গরমমসলা উঠিয়ে ফেলুন। ভাজা শুকনামরিচ, রসুন ও সরিষার তেল দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।
ভাতের সাথে পরিবেশন করুন দারুন মজার তিল্লি ভর্তা বা মাইট্যা কলিজা ভর্তা ।
– চিকেন ছোটো ছোটো টুকরা করে আদা-রসুন বাটা ও সামান্য লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখুন কমপক্ষে ২০ মিনিট।
– প্যানে সাদা তেল গরম করে মিনিট খানেক চিকেন ভেজে তারপর পিয়াজ, কাঁচামরিচ, জিরাগুঁড়া ও স্বাদমতো লবণ মিশিয়ে নিন। নেড়ে-চেড়ে ভাজুন মিনিট দশেক। নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। ঠান্ডা হলে ভাজা শুকনামরিচ, আদা ও সরিষার তেল দিয়ে বেশ ভালোভাবে হাত দিয়ে মাখিয়ে নিন অথবা শিল-পাটায় বেটে নিন। আমি হাত দিয়েই মাখিয়েছি। হাতের ছোঁয়ায় বেশ কিছুটা ভালোবাসা যোগ হয় কিনা।
পদ্ধতি:-
– প্রথমে বরবটি ছোট ছোট করে কেটে নিন। ভাল করে ধুয়ে পাতিলে নিয়ে, দেড় কাপ পানি, কাচামরিচঁ, রসুন কোয়া দিয়ে সিদ্ধ করে নিন।
– এবার একটি প্যানে, অল্প সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি ও হলুদ গুড়াঁ, অল্প লবণ ও পেয়াজঁ কুচি দিয়ে ভেজে নিন। ধনেপাতা কুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন।
– এখন ব্লেন্ডারে বরবটি ও ভাজা চিংড়ি দিয়ে মিহি পেস্ট করে নিন বা পাটায় পিষে নিন।
– বেগুন কেটে সেদ্ধ করে নিন সামান্য হলুদ আর লবন দিয়ে। শুটকি মাছ গরম পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিন।
– এবার প্যানে তেল দিয়ে পেয়াজ ও রসুন কুচি সামান্য বেজে বাকি মসলা দিয়ে কসিয়ে মাছে দিয়ে দিন, প্রয়োজনে সামান্য পানি দিন, অল্প আচে মাছ সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
– এবার বেগুন ভর্তা টা দিয়ে দিন। ভালো করে নেড়ে নেড়ে রান্না করুন। ভর্তাটা শুকিয়ে তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে নিন।
– শুটকি গুলুকে গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১০ মিনিট।
– এরপর খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে। তাওয়া তে মচমচে করে ভেজে নিন।
– এবার একটা তাওয়া তে পেয়াজ রসুন মরিচ ধিমি আঁচে ভেজে নিন। ঢাকনা লাগিয়ে দিলে পেয়াজ টা সিদ্ধ হতে সময় নিবে না। দেখবেন পেয়াজ রসুন মরিচ সিদ্ধ হয়ে গেছে তখন বুঝবেন এটা রেডি।
– এবার এই ভেজে নেয়া পেয়াজ রসুন মরিচ গুলুর সাথে ভাজা শুটকি ধনিয়া পাতা কুচি লবন আর অল্প তেল দিয়ে চপার কিনবা ব্লেন্ডার দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। পাটা তে ও বাটতে পারেন।
– হাঁড়িতে লাউ পাতা তেল পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লবন সব দিয়ে ভেজে নিন।
– ভাজা হলে এবার সব মিহি করে বেটে নিন।
– পরিবেশ করুন পছন্দ মত গরম গরম ভাতের সাথে।
ছুরি শুটকি মাছ ভালো ধুয়ে কেটে ছোট করে নিন। এবার তাওয়ায় টেলে নিন, লাউ পাতা গরম পানিতে ৩ /৪ মিনিট ভাপিয়ে নিয়ে পানি চিপে ফেলুন।
এবার প্যানে হালকা তেলে ভেজে নিন। রসুন ও শুকনা মরিচ টেলে নিন। এখন সব উপকরন একসাথে পাটায় বেটে নিন, পরিমান মত লবন দিন। তৈরি মজার লাউ পাতায় ছুরি শুটকি ভর্তা ।
রূপচাঁদা শুটকি ২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। নরম হলে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে, ভাল করে ধুয়ে নিন।
এবার প্যান এ তেল দিন। তেল গরম হলে তাতে পেয়াজ কুচি, রসুনকুচি, সামান্য আদাবাটা, ধনেগুড়া, মরিচ, হলুদ, তেল, লবন, কাচাঁ মরিচ, টমেটো কুচি সব মশল্লা ভাল ভেজে নিন। পেয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে মাছ দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন।
এবার অল্প পানি দিয়ে ভাল করে কষিয়ে ঢাকা দিন। পানি কমে মাখা মাখা হলে তাতে কাচাঁ মরিচ দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
১: প্রথমে বেগুন ধুয়ে মুছে নিন। এবার ছুরির আগা দিয়ে বেগুনের গেয়ে একটু দাগ কেটে নিন। এবং গ্যাসের চুলায় বসিয়ে দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পুড়ে নিন।
২: কাচাঁমরিচ টেলে নিন খোলায় দিয়ে।
৩: এবার বাকি উপকরণ কেটে তৈরী করে রাখুন।
৪: পোড়া বেগুন বেসিনের কলের নীচে রেখে খোসা ছাড়িয়ে নিন।
৫: এবার একটি বাটিতে পিয়াজঁ ,কাচাঁমরিচ কুচি ও লবণ নিয়ে ঢলে নিন ভাল করে । এবার ধনেপাতা কুচি দিয়ে মাখিয়ে ,বেগুন দিয়ে মাখিয়ে নিন এবং সরিষার তেল দিয়ে মাখাতে হবে । ব্যাস হয়ে গেল পোড়া বেগুনের ভর্তা ! গরম ভাতে পরিবেশন করুন।
পটলের খোসা ছাড়িয়ে রাখুন । পটলের খোসা ও চিংড়ি ভালো করে ধুয়ে হলুদ লবন মাখিয়েে বাকি সব উপকরণ সহ অল্প আঁচে সামান্য জলের ছিঁটে দিয়ে ভেজে নিন যেন চিংড়ি সেদ্ধ হয় ।
এবার সব উপকরণসহ ব্লেন্ডারে দিয়ে ভর্তা তৈরি করুন ।
গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করন পটল খোসা চিংড়ি ভর্তা ।
শুকনা মরিচ তাওয়ায় টেলে বিচিসহ গুঁড়ো করে নিতে হবে। টমেটোর গায়ে তেল লাগিয়ে তাওয়ার ওপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে চুলায় তুলে সব দিক সমানভাবে পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে খোসা ছাড়িয়ে চটকে পেঁয়াজ, মরিচ, লবণ, তেল, চিনি, লেবুর রস, ধনেপাতা দিয়ে মেখে ভর্তা করতে হবে।
রসুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ পাটায় বেটে তেল দিয়ে মেখে ভর্তা করুন।