খবর লাইভ

আপনি কি সাজতে ভালোবাসেন? তবে বুঝতে পারছেন না কোন ত্বকে কি রকম মেকআপ মানায়, কি কি প্রসাধনী ব্যবহার করবেন? কোন মেকআপের সাথে কি ধরনের পোশাকে আপনাকে ভালো লাগবে? এই সকল নানা রকম

অনেকেই মনে করে রুপচর্চা করা খুব ঝামেলার কাজ এবং অনেক সময়ের প্রয়জোন ।তাদের জন্য আজকের পোষ্টা খুবই উপকারি ।অল্পো সময়ে খুব সহযে করতে পারবেন আপনার রুপচর্চা ।আপনার রুপের যে কোনো

অনেক মহিলারই শরীরের অন্য অংশের তুলনায় হাত পা একটু বেশি কালো হয়। মুখ, হাত ও পা এর রঙের ভিন্নতা প্রায় সবাইর দুশ্চিন্তার কারণ। আপনার সৌন্দর্য শুধু আপনার মুখের সৌন্দর্যে প্রকাশ

নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আপনি নারী, বা পুরুষ হোন, একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি

মিশ্র ত্বকত্বকের যত্নে ত্বক পরিষ্কার রাখাটা সব ত্বকের বেলায় এক। তাই মিশ্র ত্বক হলেও দিনে-রাতে কমপক্ষে ৫ বার ধুতে হবে। মিশ্র ত্বকের যত্নও স্বাভাবিক ত্বকের মতো। মিশ্র ত্বক

সৌন্দর্য চর্চায় লেবুর কোন তুলনাই হয়না। শরীরের কালো দাগ দূর থেকে থেকে শুরু করে ব্রণ কমানো কিংবা বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করা, সব কিছুই সম্ভব। তাই বিস্তারিত জানতে দেখে নিন লেবু দিয়ে

রং ফর্সাকারী ক্রিম কিনছেন নাকি ক্যান্সার কিনছেন? বর্তমানে তরুণ তরুণীরা তাদের রূপচর্চার ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী সচেতন। আর নিজেদের চেহারা সুন্দর করতে যথাসাধ্য সবকিছু করেন

‘সৌন্দর্য্য’ কথাটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠবে একটি লাবন্যময় হাসিমাখা মুখের প্রতিচ্ছবি। সুন্দর হতে চায় না এমন মানুষ এই গ্রহে আছে বলে মনে হয় না। যদিও অনেকেই বলে থাকেন

ত্বকের যত্নে প্রতিনিয়ত আমরা কত কিছুই করে থাকি। ব্যস্ত জীবনে হয়তো ঘরোয়া উপায়ে সব সময় ত্বকের যত্ন করা হয়ে ওঠে না। তাই আমাদের নির্ভর করতেই হয় ফেয়ারনেস ক্রীমের ওপর।

১. মেকআপ করার আগে আপনি আপনার মুখের ত্বককে পরিস্কার এবং মশ্চারাইজ করে নিন। এতে করে আপনার মেকআপটি ত্বকে ভালোভাবে বসে যাবে এবং মেকআপটি বেশ কমনীয় ও নমনীয় দেখাবে।২. ত্বকের কালার

  ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য টক দই লাগান মুখে। যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই মিশিয়ে নিন। মিনিট বিশেক রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে

জন্মগত কারণেই অনেকের ত্বক ফর্সা আবার অনেকের শ্যামলা, তবে নিজের স্বভাবের কারণেই অনেক সময় ফর্সা বা শ্যামলা যে কোন প্রকারের ত্বক হোক না কেন তা অনুজ্জ্বল হয়ে যায়। আজ আমরা

ব্যস্ততার মাঝেও ত্বকের সঠিক যত্ন নেয়া ত্বকের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সঠিক ত্বকের যত্ন ত্বককে রুক্ষ এবং মলিন হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে থাকে। প্রতিদিন ঠিক মতো ত্বক

১. মেকআপ করার আগে আপনি আপনার মুখের ত্বককে পরিস্কার এবং মশ্চারাইজ করে নিন। এতে করে আপনার মেকআপটি ত্বকে ভালোভাবে বসে যাবে এবং মেকআপটি বেশ কমনীয় ও নমনীয় দেখাবে।২. ত্বকের কালার

ত্বকের যত্নে প্রতিনিয়ত আমরা কত কিছুই করে থাকি। ব্যস্ত জীবনে হয়তো ঘরোয়া উপায়ে সব সময় ত্বকের যত্ন করা হয়ে ওঠে না। তাই আমাদের নির্ভর করতেই হয় ফেয়ারনেস ক্রীমের ওপর।

আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু ফাটাফাটি সৌন্দর্য্য টিপস নিয়ে। শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো।অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন। তাহলে দেরি না করে আসুন জেনে নিই সুন্দর

সৌন্দর্য চর্চায় লেবু দিয়ে শরীরের কালো দাগ দূর থেকে থেকে শুরু করে ব্রণ কমানো কিংবা বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করা, সব কিছুই সম্ভব। কীভাবে ব্যবহার করবেন? আসুন জেনে নেই। ১) লেবুর

ঠোট জোড়া মসৃণ, নরম ও টুকটুকে গোলাপি রাখতে সঠিক যত্ন নিতে হবে। সাধারণত ঠোটের আদ্রতা হারিয়ে গেলে তা শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। ঠোঁট ফাটার প্রধান কারণ হল ডিহাইড্রেশন, ধূমপান, ঠোটে

সৌন্দর্য আসলে শুধুমাত্র ত্বকের রঙের ওপর ভিত্তি করে হয় না। প্রথমত, সৌন্দর্য শুধুমাত্র বাহ্যিক নয়, সৌন্দর্য তখনই সম্পূর্ণ হয়, যখন তা মানসিক হয়। তাই ত্বকের রঙের ওপর ভিত্তির

ত্বক ফর্সা কারী ক্রিম ও সাবান দুটোরই আলাদা আলাদা উপকারিতা আছে। আপনি যখই এই সব পণ্য কিনবেন প্রথমে দেখে নিবেন এগুলি তৈরির উপাদানগুলি প্রাকৃতিক কিনা। একটিভ উপাদানের মধ্যে

কারণঃ • শেভিং করার কারণে এই সমস্যাটি হতে পারে। আমরা অনেক সময়ে কিছু শেভিং ক্রিম বা ভিট জাতীয় উপকরণ ব্যবহার করে থাকি যা ত্বকটিকে পুড়িয়ে কালচে দাগ করে ফেলে।• সবসময় লুকিয়ে

জেনেটিক্স এবং জীবনধারার অভ্যাস ত্বকের স্বাস্থ্যের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক খাদ্য গ্রহণের ফলে আপনার ত্বক ব্রণের সাথে যুদ্ধ করবে, ত্বকের বলিরেখা কমাতে

ত্বকের উজ্জ্বলতা তখনই ফিরে আসে যখন প্রতিদিন ত্বকের যত্ন নেয়া হয়। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে ত্বকের যত্ন নেয়া হয়না বলে ত্বকে দেখা দেয় নানা সমস্যা।তাই আজ আপনাদের দেয়া হল খুব

আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু ফাটাফাটি সৌন্দর্য্য টিপস নিয়ে। শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো।অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন। তাহলে দেরি না করে আসুন জেনে নিই সুন্দর

আন্ডারআর্ম বা বগলের কালো দাগ অনেকের জীবনের খুব সাধারণ সমস্যা। নানান ক্রিম ব্যবহার করে এই দাগ সাময়িক ভাবে দূর করা যায়, কিন্তু আমাদেরই ভুলে সেটা আবার ফিরে আসে। কী করবেন? জেনে

হ্যাঁ, আপনি চাইলে কিন্তু মাত্র এক রাতেই আপনার ত্বককে আগের চাইতে অনেক উজ্জ্বল ও ফর্সা করে ফেলতে পারবেন। আগামীকাল কোথাও বেড়াতে যাবেন বা প্রিয় মানুষটির সাথে দেখা হবে, এদিকে

নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আপনি নারী, বা পুরুষ হোন, একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি

ভাবছেন আরও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হওয়া যায় না? তার জন্য দরকার অনেক টাকা এবং টাকা খরচ করে ফেয়ারনেস ক্রিম কেনা এবং পার্লারে যাওয়া। এসব কিছু করতে গেলে রয়েছে ক্ষতিকর

ইদানীং অধিকাংশ মানুষেরই একটাই অভিযোগ শুনি, চেহারার রং আর গা, হাত, পায়ের রং এক না! এমনকি ফুল সাইজ ছবি তুললে অনেকেই বিব্রত হয়ে যান কারণ মুখের তুলনায় বাহু, হাত, পা বেশ কালচে

যা যা লাগবে - ১/২ টেবিল চামচ টকদই, ১ টেবিলচামচ শসার পেষ্ট, ১ টেবিলচামচ গুঁড়া দুধ,  যা যা করবেন - প্রথমে মুখটি ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন। এরপর

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম রূপচর্চা বিষয়ক টিপস। আশা করি রূপচর্চা বিসয়ক টিপস গুলো আপনাদের ভালো লগবে। প্রতিদিন কাজে বাইরে গেলে অথবা বাসায় বিভিন্ন কাজে আমরা ব্যস্ত থাকি। আর

যারা নিয়মিত মেকাপ করে বাইরে যান বা লম্বা সময়ের জন্য মেকাপ করেন, তাদের অনেককেই কমবেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তার মধ্যে একটি সমস্যা হল মেকাপ গলে যাওয়া। অর্থাৎ বাড়ি থেকে

এমন বহু মহিলাই আছেন যারা নিয়মিত ফেসিয়াল করিয়ে থাকেন । কিন্তু আদৌ কি আমাদের ফেসিয়ালের দরকার আছে ? এর উত্তরে বেশিরভাগ ডার্মাটোলজিস্টই বলবেন না । ওঁদের মতে ফেসিয়াল আমাদের

নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আপনি নারী, বা পুরুষ হোন, একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি

হরমন জনিত কারনে, ঘুম কম হলে, পানি কম খেলে, বয়সের কারনে(১৫-২২/২৫) সাধারনত ব্রন হয়। ঘুম আর পানির কারনে হলে এই দুটো বেশি করে করলেই কমে যাবে। তবে হরমন জনিত হলে ডাক্তার দেখাতে হবে। আর

প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায় অথবা নিয়ম ব্যবহার করে দ্রুত ত্বক ফর্সা করার অনেক পদ্ধতি প্রচলিত আছে আমাদের সমাজে। ত্বক ফর্সা করার ঔষধ হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে জন্য অনেকেই

এখানে আমি রঙ ফর্সা করার সবচেয়ে ভাল ১১ টি ফেয়ারনেস ক্রিম বা হোয়াইটেনিং ক্রিমের একটি লিস্ট করেছি যা আমাদের মার্কেটগুলিতে পাওয়া যায়। এগুলির কিছু আছে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য,

রং ফর্সাকারী ক্রিম কিনছেন নাকি ক্যান্সার কিনছেন? বর্তমানে তরুণ তরুণীরা তাদের রূপচর্চার ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী সচেতন। আর নিজেদের চেহারা সুন্দর করতে যথাসাধ্য সবকিছু করেন

কারো গায়ের রঙ যখন স্বাভাবিক, সুশ্রী এবং ফর্সা, বাইরে থেকে তার দেহের শিরাগুলো দ্দেখা যায়, তখন আমরা বলি তার ত্বক সুন্দর। ত্বক সুন্দর বা ফর্সা হবার অনেক কারন আছে। যদিও এর

ভাতের ফ্যান ত্বকের জন্য ‌যে কতটা উপকারী তা অনেকেরই জানা নেই। ভাতের মাড় কীভাবে ত্বককে রক্ষা করে জানেন? ভাতের মাড় দিয়ে মুখ ধুলে, মুখ পরিষ্কার থাকে। মুখের ত্বকে যেই ছোট ছোট

বাদাম-হলুদ পেস্ট সকালে ৫০ গ্রাম দুধের মধ্যে ৪-৫টি বাদাম, জাফরান মিশিয়ে রাখুন। রাতে হলুদ মিশিয়ে পেস্ট করুন। রাতে এই পেস্ট মুখে ও গলায় লাগিয়ে ঘুমাতে পারেন। সকালে উঠে পর্যাপ্ত

এই গায়ের রং ফর্সা করার জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি। বিউটি পার্লারের স্কিন পলিশ বা ফেয়ার পলিশ নামক ব্যয় বহুল বিউটি ট্রিটমেনট, কত কসমেটিক্সের ব্যবহার আরও কত কি! কিন্তু এগুলো

১। জাফরান দুধ অনেক মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেয়া দুধ পান করে থাকেন। মনে করা হয় জাফরান গর্ভের শিশুর গায়ের রঙ ফর্সা করে। ২। নারিকেল প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা

গ্রীষ্মের তাপদাহে সকলে অস্থির। এতে আমাদের শরীরের সাথে সাথে ত্বকের অনেক ক্ষতিসাধন হচ্ছে। রোঁদের তাপে ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হাত ও পায়ের ত্বকে যেন কালও রংয়ের

১. কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন, কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে । ২. কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন চলে যাবে । ৩. ব্রনের উপর

অনেকে রঙ চঙে রঙ ফর্সাকারী ক্রিমের বিজ্ঞাপন দেখে সেই ক্রিম কিনে মুখে লাগান দিনের পর দিন। কিন্তু এতে লাভ হয় কতোটুকু, তা কি একবারও ভেবে দেখেছেন ? হয়তো কিছুটা পরিবর্তন নজরে পড়ে।

১. সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে:গরমের সময় ত্বককে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে বাঁচাতে মুক্তকে কাজে লাগাতে পারেন। মুক্তর গুঁড়োর সঙ্গে পরিমাণ মতো মধু

১. ডিমের সাদা অংশ এবং গাজরের রস:সবেমাত্র বানানো গাজরের রসের সঙ্গে পরিমাণ মতো ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে বানিয়ে ফেলুন একটা পেস্ট। তারপর সেটি পুরু করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে

সৌন্দর্যের অন্যতম অঙ্গ হল চোখ। আর এই চোখের নিচের কালি আপনার সৌন্দর্যকে অনেকখানি কমিয়ে দেয়। মূলত অতিরিক্ত রাত জাগা, অনিয়মিত ঘুম চোখের নিচে কালি পড়ার জন্য দায়ী করা হয়ে থাকে।

গায়ের রঙ ফর্সা করে বলে দাবিকারী ক্রিম ফেয়ার অ্যান্ড লাভলির প্রচার করা বিজ্ঞাপন ‘৫ কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ’-এর পক্ষে কোন তথ্যপ্রমাণ দিতে পারচ্ছে না বহুজাতিক কোম্পানি

যা যা লাগবে:২ চামচ কোকো পাউডার ১ চামচ টকদই ১ চামচ চিনি। যেভাবে তৈরি করবেন: ১। একটি পাত্রে কোকো পাউডার নিন। ২। এরপর এতে চিনি দিয়ে দিন। কোকো পাউডার এবং চিনি ভালো করে মেশান। ৩।

১) বিট রুট এই ফেস মাস্কের প্রধান উপকরণ হলো বিট রুট। বিট রুটে রয়েছে ভিটামিন ই, সি এবং কে। এছাড়াও এতে অ্যান্টি-এজিং প্রোপার্টি রয়েছে। বিট রুট আমাদের ত্বকের আসল রঙ ফিরিয়ে আনে এবং

সান বার্ন, স্কিনের ঠিকমতো যত্ন না নেয়া, স্কিন পরিষ্কার না করা ইত্যাদি কারণে আমাদের স্কিনের ন্যাচারাল কালার আমরা হারিয়ে ফেলি। স্কিনের ব্রাইটনেস কমে যায়, স্কিন মলিন লাগে

(১) সাধারণ উপটানঃউপকরণ-২ টেবিল চামচ বেসন১ টেবিল চামচ চন্দন গুঁড়ো১/২ টেবিল চামচ হলুদ গুঁড়ো২ টেবিল চামচ দুধপ্রস্তুত প্রণালী ও ব্যবহারঃসবগুলো উপকরণ একসাথে মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট

যা যা লাগবে ১/২ টেবিল চামচ টকদই১ টেবিলচামচ শসার পেষ্ট১ টেবিলচামচ গুঁড়া দুধ যা যা করবেন -প্রথমে মুখটি ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।-তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন।-এরপর টক দই, শসার

ত্বক ফর্সা কিংবা উজ্জ্বল দেখানোর জন্য আমরা কত কিছু করি। কেউ দামী প্রসাধনী ব্যবহার করেন আবার কেউ নিয়মিত পার্লারে গিয়ে ত্বকের যত্ন নেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য

অনেকে রঙ চঙে রঙ ফর্সাকারী ক্রিমের বিজ্ঞাপন দেখে সেই ক্রিম কিনে মুখে লাগান দিনের পর দিন। কিন্তু এতে লাভ হয় কতোটুকু, তা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? হয়তো কিছুটা পরিবর্তন নজরে পড়ে।

বাঙালির সুস্বাস্থ্যের এবং সুন্দর ত্বকের গোপন রহস্য কি লুকিয়ে রয়েছে সরষের তেলের ধারায়?একেবারেই তাই! সরষের তেল তো শুধু রান্নাতেই নয়, আরও কাজে আসে বাঙালির জীবনে। অনেক পুরনো এক

অনেক ভারতীয় নারী ও পুরুষের ইচ্ছে ফর্সা হাত ও পায়ের অধিকারি হতে।ক্রিম,মলম - এসব ব্যবহারের বাইরেও ভারতীয়রা অনেক ঘরোয়া পদ্ধতিও প্রয়োগ করে থাকে যাতে স্বাভাবিক ভাবে হাত ও পা

সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরের তরুণী, যে নিজের জীবন নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে। কিন্তু স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তার ঈশ্বরপ্রদত্ত গায়ের রঙ। এ নিয়ে সে খুবই হতাশ। অবশেষে কোনো এক

গায়ের রঙটা একটু ফর্সা করতে আমাদের সকলেরই যেন চেষ্টার কমতি নেই। আর কেনই বা হবে না? প্রতিদিন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে ক্রমশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সৌন্দর্য, নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ত্বকের

এমন বহু মহিলাই আছেন যারা নিয়মিত ফেসিয়াল করিয়ে থাকেন । কিন্তু আদৌ কি আমাদের ফেসিয়ালের দরকার আছে ? এর উত্তরে বেশিরভাগ ডার্মাটোলজিস্টই বলবেন না । ওঁদের মতে ফেসিয়াল আমাদের

ত্বকের রঙ যেমনই হোক না কেন ত্বক যদি পরিষ্কার থাকে তাহলেই আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে। রঙ ফর্সাকারী কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম, ফেসওয়াশ, মাস্ক ব্যবহার করে যদি শুধু ত্বকের রঙ ফর্সা করতে

ত্বকের রঙ যেমনই হোক না কেন ত্বক যদি পরিষ্কার থাকে তাহলেই আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে। রঙ ফর্সাকারী কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম, ফেসওয়াশ, মাস্ক ব্যবহার করে যদি শুধু ত্বকের রঙ ফর্সা করতে