যদিও স্ট্রেস মার্ক এর দাগ হালকা করার জন্য কসমেটিক চিকিৎসা আছে, তবে বেশীরভাগ মানুষই প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে চান। কিন্তু কোনটি বেশি কার্যকরী তা জানা প্রয়োজন। চলুন তাহলে জেনে নিই স্ট্রেস মার্ক দূর করার কার্যকরী ৪ টি উপাদানের কথা।
১। কোকোয়া বাটার
সাধারণত বিশেষ পণ্য প্রস্তুতের জন্য কোকোয়া বাটার ব্যবহার করা হয়। গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের পরে কোকোয়া বাটার ব্যবহার করলে ভালো কাজ করে (যদিও এটি গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত হয়নি)। এটি ত্বককে আর্দ্র হতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় গর্ভের শিশুর বৃদ্ধির সাথে সাথে মায়ের উদরের ত্বক প্রসারিত হয় বলে ফাটা দাগের সৃষ্টি হয়। ত্বক আর্দ্র থাকলে ত্বকের ভাঙ্গন কম হয়। কোকোয়া বাটার ব্যবহার করে স্ট্রেস মার্ক প্রতিরোধ করা যায় এবং দাগ হালকা করা যায়।
২। অ্যালোভেরা জেল
স্ট্রেস মার্ক দূর করার দ্বিতীয় কার্যকরী উপাদানটি হচ্ছে অ্যালোভেরা জেল। এটি ত্বকের পুনর্জন্ম হতে সাহায্য করে এবং ত্বকের স্ট্রেস মার্ক দূর করে।
৩। নারিকেল তেল
স্ট্রেস মার্কের দাগকে হালকা করতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় নারিকেল তেল এবং এটি ত্বককে আর্দ্র হতেও সাহায্য করে।
৪। কাঠ বাদামের তেল
একটি গবেষণা পর্যালোচনার মতে, কাঠ বাদামের তেল শুধু স্ট্রেস মার্কই প্রতিরোধ করেনা বরং এর তীব্রতাও কমায়। গবেষণাটি গর্ভবতী নারীদের উপর করা হয়, কারণ ৯০ শতাংশ গর্ভবতী নারী স্ট্রেস মার্কের সমস্যায় ভোগেন।