গরম কালে শরীর ঠান্ডা রাখতে নিয়মিত শশা খাওয়ার কথা ডায়েটিশিয়ানরা বলেই থাকেন। শশা যেমন হজমে সাহায্য করে তেমনই অন্ত্র ও খাদ্যনালী পরিষ্কার রাখে। যে কারণ ডায়েটে নিয়মিত শশা রাখলে ত্বকে ‘অ্যাকনে’র সমস্যাও কমে যায়। মেটবলিজমে সাহায্য করার কারণে শশা মেদ ঝরিয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। তাই রোগা হতে চাইলেও ডায়েটিশিয়ানরা শশা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে শশা।
এই ডায়েটের নাম ৭ দিনের কিউকম্বার ডায়েট হলেও ১০ দিন পর্যন্ত মেনে চলা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই ডায়েটে ৭ কেজি পর্যন্ত ওজন কমানো যেতে পারে।
ব্রেকফাস্ট - ২টো সুসিদ্ধ ডিম, ১ প্লেট শশার স্যালাড
মিড মর্নিং স্ন্যাকস (ব্রেকফাস্টের ২ ঘণ্টা পর) - ১টা আপেল (২০০ গ্রামের কম)
লাঞ্চ - ১টা হোয়াইট ব্রেড টোস্ট, ১ বাটি শশার স্যালাড,
স্ন্যাকস (লাঞ্চের ২ ঘণ্টা পর) - কিউকাম্বার শেক (১টা শশা, ১টা আপেল ও একমুঠো পালং শাক দিয়ে তৈরি শেক)