টিনবন্দি মাংস: এই ধরনের খাবারে ডেক্সরোজ এবং কর্নসিরাপের মতো এমন কিছু উপাদান থাকে, যা আমাদের শরীরে নিমেষে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে। ফলে এই ধরনের খাবার বেশি মাত্রায় খেলে একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়।
প্রোটিন বার: অনেকে বলেন প্রোটিন বার শরীরের পক্ষে খুব ভাল। কিন্তু এতে যে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় চিনি। আর বেশি মাত্রায় চিনি শরীরে প্রবেশ করলে কী ক্ষতি হতে পারে তা তো সকলেরই জানা। তাই এবার থেকে স্বাস্থ্যকর খাবারের তকমা লাগিয়ে প্রোটিন বার খাওয়া বন্ধ করুন। না হলে কিন্তু বাকি জীবনের বেশরভাগটাই ডাক্তারের চেম্বারেই কাটিয়ে দিতে হবে।
বিভিন্ন স্বাদের দই: টক দই শরীরের পক্ষে ভাল। কিন্তু আজকাল বাজারে যে বিভিন্ন ফ্লেবারের দই পাওয়া যাচ্ছে, তা কিন্তু শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়। কেন? কারণ এই ধরনের দইয়ে কম-বেশি প্রায় ২৫ গ্রাম চিনি থাকে। এই পরিমাণ শর্করা শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়!
ফলের রস: ফলের রসের থেকে গোটা ফল খেলে বেশি কাজে দেয়। আসলে বেশিরভাগ সময়ই আমরা ফলের রসে প্রচুর মাত্রায় চিনি দিয়ে খাই। ফলে কোল্ড ড্রিঙ্কের সঙ্গে এর কোনও ফারাকই থাকে না। এ প্রসঙ্গে একটা কথা জেনে নিন, কোল্ড ড্রিঙ্ক কিন্তু শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়। কারণ এই ধরনের পানীয়তে চিনির মাত্রা থুব বেশি থাকে, যা শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।
বাদামের মাখন: এই ধরনের খাবারে চিনির মাত্রা বেশি থাকে। সেই সঙ্গে থাকে মধু এবং আরও কিছু মিষ্টি জাতীয় উপাদান। তাই তো যতটা সম্ভব বাদাম মাখন এড়িয়ে চলাই ভাল। তবে সব বাদাম মাখনেই যে শর্করা থাকে, এমন নয় কিন্তু। তাই এই জাতীয় খাবার কেনার আগে একবার দেখে নেবেন তাতে আদৌ শর্করা আছে কিনা।