ডিওডরেন্ট হিসেবে
৪ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ১ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল মেশাতে পারেন। মিশ্রণটি অতিরিক্ত ঘাম সেখানে হয় সেখানে লাগিয়ে রাখুন। ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ কমে যাবে।
দাঁত ঝকঝকে করতে
ভেজা টুথব্রাশে বেকিং সোডা নিয়ে দাঁত ব্রাশ করুন ২ মিনিট। তারপর সাধারণ টুথপেস্ট দিয়ে পরিষ্কার করে নিন দাঁত। সপ্তাহে দুইবার এটি ব্যবহার করলে দাঁত হবে ঝকঝকে।
রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে
বেকিং সোডার পেস্ট রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকে লাগান। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে মুছে নিন। ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে রোদে পোড়া কালচে দাগ।
চুল ঝলমলে করতে
হেয়ার স্প্রেসহ বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে চুল হয়ে পড়ে নিষ্প্রাণ। চুল ঝলমলে করতে ১ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন শ্যাম্পুর সঙ্গে। চুল পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হবে।
নখের যত্নে
৩ ভাগ বেকিং সোডা ও ১ ভাগ পানি একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। নেইল ব্রাশের সাহায্যে পেস্টটি চক্রাকারে নখে ঘষে কুসুম গরম পানিতে কিছুক্ষণ হাত ডুবিয়ে রাখুন। সুন্দর ও উজ্জ্বল হবে নখ।
ব্রণ দূর করতে
বেকিং সোডা ও পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন পেস্ট। পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন। তবে এটি কেবল শুকিয়ে যাওয়া ব্রণের ক্ষেত্রেই কার্যকর।
আরামদায়ক গোসলের জন্য
একটি আরামদায়ক গোসল দূর করতে পারে ক্লান্তি। আধা কাপ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন বাথটাবের পানিতে। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করার পাশাপাশি র্যাশ, রোদে পোড়া দাগ ও পোকার কামড়ের চুলকানি দূর করবে।
স্ক্রাব হিসেবে
১ চা চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ১ টেবিল চামচ অপরিশোধিত মধু মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে চক্রাকারে ঘষে ঘষে লাগান। ২ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ত্বক।