খবর লাইভ

অনেক মহিলারই শরীরের অন্য অংশের তুলনায় হাত পা একটু বেশি কালো হয়। মুখ, হাত ও পা এর রঙের ভিন্নতা প্রায় সবাইর দুশ্চিন্তার কারণ। আপনার সৌন্দর্য শুধু আপনার মুখের সৌন্দর্যে প্রকাশ

চুল মেয়েদের সৌন্দর্যের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। কে না চায় নিজের চুল যেন স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হয়? কিন্তু এর জন্য চাই সঠিক পরিচর্যা। তবেই না আপনি পেতে পারেন মনের মতো চুল। আর চুলের

আমরা চুলের যত্নে বিভিন্ন রকম তেল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তুু অনেকেরই অভিযোগ সেসব তেলে চুল পড়ে। তাই আপনি বাজারের ঝামেলাপূর্ণ তেল ব্যবহার না করে ঘরে বসে ব্যবহার করতে পারেন

নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই চুল এর সৌন্দর্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ স্বাস্থ্যবান সুন্দর চুল শুধু আমাদের সৌন্দর্যই বৃদ্ধি করে না আমাদের ব্যক্তিত্বের ওপরেও প্রভাব ফেলে।

চুল নারীর সৌন্দরয্যে প্রতিক। একজন নারীর সুন্দর, লম্বা ও ঘন চুল যে কোন মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে থাকে। সেটা ছেলে হোক বা মেয়ে হোক যে কারো মনে ছাপ ফেলতে বাধ্য। কিন্তু প্রাকৃতিক

চুল রুক্ষ হয়ে গেছে? রুক্ষ চুল সুন্দর করতে ব্যবহার করুন কন্ডিশনার। কিন্তু বাজারে যে সব কন্ডিশনার পাওয়া যায় সেগুলোতো বেশ দামী। তাছাড়া ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরী এসব

বাজারে অনেক ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু পাওয়া যায়। কার্যকারীতা ভেদে শ্যাম্পুর প্রকারভেদ ও ভিন্ন। যেমন কিছু শ্যাম্পু চুল মসৃন ও উজ্জ্বল করার জন্য, আবার চুল সোজা রাখার জন্য,

ভিটামিন ই ক্যাপসুল, ছোটছোট সবুজ রঙের স্বচ্ছ ক্যাপসুল যা সব ফার্মেসিতে পাওয়া যায়। আর চুল বা ত্বকের কোন সমস্যা দেখা দিলেই যেগুলো আমাদের অনেকেই ডাক্তারের সাথে কোন কথা না বলে

রিভিউ : এটা চুলের চিটচিটে ভাব দূর করে চুলকে স্বাস্থ্যজ্জল ও প্রানবন্ত করে।চুল সিল্কি ও সাইনি হবে। ত্বক ও চুলের যত্নে এ তেলের জুড়ি মেলা ভাড়। কারণ আমন্ড বা কাঠ বাদাম হচ্ছে

আগা ফাটা সমস্যায় চুলের আগার অংশ লালচে ও রুক্ষ লাগে, ঝাড়ুশলার মতো দেখায়। খুবই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা হল চুলের আগা ফাটা। শুধু তাই নয় আগা ফাটার কারণে চুল বড় হতে পারে না। এমনকি ঠিক

মেয়েদের সৌন্দর্য হলো চুল। তাই সুন্দর চুলের যত্নও অত্যন্ত জরুরি। প্রতিদিনই মেয়েদের চুলের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়; কখনো রোদের সঙ্গে অথবা বৃষ্টির সঙ্গে। আর সপ্তাহে দুই-তিন দিন তো

ত্বকের যত্ন সুন্দর ত্বক সৌন্দর্যচর্চার প্রথম কথা। প্রথমেই কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন, এতে ত্বকের রোমকূপ খুলতে সাহায্য করবে। এরপর নিচের ধাপ অনুযায়ী স্ক্রাবিং, মাস্কিং,

চুলের যত্নে আমরা সবসময়ই সচেতন। কিন্তু সেটা শ্যাম্পু, কন্ডিশনার প্রভৃতির ব্যবহার পর্যন্তই। অথচ চুলে এসবের ব্যবহারটা কেমন হবে বা চুল ধোয়ার নিয়ম কোনটাই মেনে চলি না আমরা।

চুল পড়ে যাচ্ছে, চুল রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে, আগা ফাটা, খুশকি চুলের নানা সমস্যা। ধুলোবালি, আবহাওয়ার পরিবর্তন, জীবনযাত্রা সবকিছু দায়ী চুলের এই সমস্যাগুলোর জন্য। তাই চুলের যত্ন নিতে হয়

পোশাক বৈশাখে সুতি শাড়ি বেছে নেওয়া ভালো।আগে সাদা-লাল পাড়ের শাড়ি পরা হতো, কিন্তু এখন নানা রঙের শাড়ি পরা হয় বৈশাখে। বৈশাখের নানা রঙের শাড়ি পরে মেয়েরা। একরঙা সুতি শাড়িতে চিকন পাড়

১: মুলতানি মাটি : মুলতানি মাটি প্রাকৃতিকভাবে চুলকে সোজা রাখতে পারে। আধা কাপের মতো মুলতানি মাটি সামান্য তরল দুধের সাথে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরী করুন। এই প্যাক চুলে লাগিয়ে রাখুন

অজান্তে চুলের যত্ন নিতে গিয়ে উল্টে ক্ষতি করে দিচ্ছেন না তো? ভুল করার আগেই সতর্ক হোন। জেনে নিন শ্যাম্পু করার সময় কোন কাজগুলি একেবারেই করবেন না। শ্যাম্পু করার আগে অনেকেই চুলে

হেলদি ডায়েট-এ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ডিমের ভূমিকা যেমন অতি গুরুত্ত্বপূর্ণ তেমনি আমাদের ত্বক আর চুলের ঝলমলে হেলদি ভাব রক্ষায়ও। কিন্তু ডিমের নানান ব্যবহার আছে যা একটু আধটু

শীতকাল মানেই প্রকৃতির শুষ্ক হয়ে ওঠা। প্রকৃতির এই শুষ্কতার পাশাপাশি এসময়ে চেহারাও হয়ে ওঠে শুষ্ক ও অনুজ্জ্বল। আর এই শুষ্ক ও অনুজ্জ্বল চেহারার জন্য এসময়ে দরকার বাড়তি যত্ন।

১) নারিকেল তেলঅনেক রকম উপায়ে নারিকেল তেল ব্যবহার করা যায়। স্বাস্থ্যের জন্য নারিকেল তেল খাওয়াটা যেমন উপকারী তেমনি ত্বক ও চুলের যত্নের জন্যও তা কাজে আসে। মেকআপ রিমুভার

কার্লি ফ্যাশানের যুগ চললেও এখনও অনেকেই স্ট্রেইট চুলের ভক্ত আছেন যারা এখনও রিবনডিং করার জন্য পার্লারে ছুটে যাচ্ছেন বা স্ত্রেইটনার দিয়ে চুল সোজা করছেন। এক ঘেয়েমি কোঁকড়া

শীত আসতে না আসতেই শামীম সেদিন জানতে চাইছে তার চুলে খুশকি হচ্ছে, পরিত্রাণের উপায় কী? সাথীও তার একরাশ লম্বা চুল নিয়ে একই সমস্যার সমাধান খুঁজছে। আসলেই তো শীতের শুরু তো খুশকির

যারা চুলের প্রতি খুব স্পর্শকাতর তারা একটা জিনিসকে খুবই ভয় পান, আর তা হলো চুলের আগা ফাটা। চুলের আগা ফাটা হলো চুলের পুষ্টিহীনতার অন্যতম লক্ষণ। চুলের উজ্জ্বলতা, ঝলমলে ভাব নষ্ট

দেখে নিন অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর কিছু ঔষধি গুণ •হজমি সহায়ক: নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পানে পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ হয়। ফলে দেহের পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর

লেবু, আমরা সকলেই কম বেশি খেয়ে থাকি। খিচুরি অথবা যেকোন খাবারের সাথে এটি অনেকের অনেক প্রিয়। আবার আচার তৈরী করেও অনেকে খেয়ে থাকে। ছোট একটা ফল কিন্তু এর উপকারিতা প্রচুর আর