বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (এফএফডব্লিউসি) এর তথ্য অনুযায়ী ৪৮টি পয়েন্টে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়েছে এবং কমেছে ৪০ পয়েন্টে। দেশের নদ-নদীর পানি পর্যবেক্ষণের ৯০ টি কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী ২৮ টি কেন্দ্রে পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে আজ এফএফডব্লিউসি-র এক সংবাদ বুলেটিনে জানানো হয়। কুড়িগ্রামে ধরলা, বদরগঞ্জে যমুনেশ্বরী, গাইবান্ধায় ঘাঘট, চাক রহিমপুরে করতোয়া, চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র, বাহাদুরাবাদ, শারিয়াকান্দি, কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ ও আরিচায় যমুনা নদী, সিংগ্রায় গুর, বাঘাবাড়িতে আত্রাই, ইলাসিনে ধলেশ্বরী, লাখপুরের লাখিয়া, নওগাঁর ছোট যমুনা, মোদেবপুরের আত্রাই, গোয়ালন্দে পদ্মা, কানাইঘাট, সিলেট ও সুনামগঞ্জের সুরমা, আমালসিদ ও শেওলায় কুশিয়ারা, দিরাইয়ে পুরাতন সুরমা, জারিয়াজাঞ্জাইলে কাংশাসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিস্তা নদীর পানির স্তরসমূহ হলো পর্যায়ক্রমে- ৫৪ সে.মি., ১২৭ সে.মি., ৭৩ সে.মি., ২৪ সে.মি., ৬৪ সে.মি., ১২১ সে.মি., ১২২ সে.মি., ১৫৪ সে.মি., ১৫২ সে.মি., ৭২ সে.মি., ৪৯ সে.মি., ৯৯ সে.মি., ১০৭ সে.মি., ৩৬ সে.মি., ৮২ সে.মি., ৭৭ সে.মি., ৯৩ সে.মি., ৩৪ সে.মি., ২ সে.মি., ৮১ সে.মি., ২০ সে.মি., ৩৬ সে.মি., ৫৬ সে.মি., ৫৮ সে.মি., ২ সে.মি., ২৭ সে.মি., ১২০ সে.মি. এবং ২৩ সে.মি.। যমুনা, গঙ্গা-পদ্মায় পানি বৃদ্ধির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে এবং ব্রহ্মপুত্র, সুরমা-কুশিয়ারায় পানি কমতে শুরু করেছে।